ষাটের দশকের শুরুতে যখন টেনিদার জনপ্রিয়তা শীর্ষে তখন “দেশ” পত্রিকার সাগরময়বাবু বাবাকে তাঁর পত্রিকার জন্য বড়দের হাসির গল্প লিখতে বলেন। তখনই বাবা সৃষ্টি করেন তপন চৌধুরী চরিত্রটিকে। গল্পগুলির পটভূমিকা উত্তরবঙ্গের এক মফঃস্বল শহর। উত্তরবঙ্গের প্রতি বাবার একটা ভালোবাসা ছিল। তাঁর প্রথম চাকরি জলপাইগুড়ির আনন্দচন্দ্র কলেজে, আমার মামাবাড়িও সেই শহরেই। তপন চৌধুরীর মধ্যে আমার কোনও কোনও আত্মীয়ের খ্যাপামোর ছায়া দেখা যায়। লেখাগুলি “দেশ”-এ বেরিয়ে বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল। বাবার মৃত্যুর প্রায় তিন বছর পর, ১৯৭৩-এর মার্চে, গল্পগুলি প্রথম গ্রন্থিত হয়। বইটি তখন জনপ্রিয় হলেও এখন বহুদিন তা পাওয়া যায় না। বইটির একটি নতুন সংস্করণ প্রকাশ করছেন “নিউ স্ক্রিপ্ট”, তাঁদের জানাই ধন্যবাদ। আশা করি বইটি বর্তমান প্রজন্মের পাঠকদের ভালো লাগবে। অরিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
ষাটের দশকের শুরুতে যখন টেনিদার জনপ্রিয়তা শীর্ষে তখন “দেশ” পত্রিকার সাগরময়বাবু বাবাকে তাঁর পত্রিকার জন্য বড়দের হাসির গল্প লিখতে বলেন। তখনই বাবা সৃষ্টি করেন তপন চৌধুরী চরিত্রটিকে। গল্পগুলির পটভূমিকা উত্তরবঙ্গের এক মফঃস্বল শহর। উত্তরবঙ্গের প্রতি বাবার একটা ভালোবাসা ছিল। তাঁর প্রথম চাকরি জলপাইগুড়ির আনন্দচন্দ্র কলেজে, আমার মামাবাড়িও সেই শহরেই। তপন চৌধুরীর মধ্যে আমার কোনও কোনও আত্মীয়ের খ্যাপামোর ছায়া দেখা যায়। লেখাগুলি “দেশ”-এ বেরিয়ে বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল। বাবার মৃত্যুর প্রায় তিন বছর পর, ১৯৭৩-এর মার্চে, গল্পগুলি প্রথম গ্রন্থিত হয়। বইটি তখন জনপ্রিয় হলেও এখন বহুদিন তা পাওয়া যায় না। বইটির একটি নতুন সংস্করণ প্রকাশ করছেন “নিউ স্ক্রিপ্ট”, তাঁদের জানাই ধন্যবাদ। আশা করি বইটি বর্তমান প্রজন্মের পাঠকদের ভালো লাগবে। অরিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়