বললে বিশ্বাস করবেন না, ঢাকা শহরের যে এলাকায় আমার বাসা, সেখানে আড্ডা দেওয়া নিষেধ। কথার কথা নয়, একেবারে নিয়ম করে নির্দেশ দেওয়া আছে। রাস্তায় গোটা গোটা কালো অক্ষরে সতর্ক করা আছে, ‘অত্র এলাকায় আড্ডা দেওয়া নিষেধ। অমান্যকারীদের জুতা পেটা করা হইবে।’
কথায় কাজ না হওয়াই স্বাভাবিক। এদেশের প্রায় প্রতিটা দেয়ালেই তো লেখা থাকে, ‘এখানে প্রস্রাব করবেন না।’ সেকথা কী কেউ আদৌ গ্রাহ্য করে? সেজন্য পোস্টারে জলছাপ দিয়ে এক পাটি স্যান্ডেলের ছবি দেওয়া আছে। মোড়ের দোকানদারের কাছে শুনেছি, এই শাস্তি আসলেই দেওয়া হয়। একদল লোকই নাকি আছে যাদের কাজ শাস্তি তামিল করা। এ কারণে এলাকায় চায়ের দোকান আছে কিন্তু বসার কোনো বেঞ্চ নেই। ভাতের হোটেল আছে কিন্তু সেখানেও বড় বড় পোস্টার সাঁটা হুঁশিয়ারি আছে। খেলাধুলার মাঠ আছে কিন্তু একদণ্ড সেখানে দাঁড়িয়ে গল্প করার জো নেই।
বললে বিশ্বাস করবেন না, ঢাকা শহরের যে এলাকায় আমার বাসা, সেখানে আড্ডা দেওয়া নিষেধ। কথার কথা নয়, একেবারে নিয়ম করে নির্দেশ দেওয়া আছে। রাস্তায় গোটা গোটা কালো অক্ষরে সতর্ক করা আছে, ‘অত্র এলাকায় আড্ডা দেওয়া নিষেধ। অমান্যকারীদের জুতা পেটা করা হইবে।’
কথায় কাজ না হওয়াই স্বাভাবিক। এদেশের প্রায় প্রতিটা দেয়ালেই তো লেখা থাকে, ‘এখানে প্রস্রাব করবেন না।’ সেকথা কী কেউ আদৌ গ্রাহ্য করে? সেজন্য পোস্টারে জলছাপ দিয়ে এক পাটি স্যান্ডেলের ছবি দেওয়া আছে। মোড়ের দোকানদারের কাছে শুনেছি, এই শাস্তি আসলেই দেওয়া হয়। একদল লোকই নাকি আছে যাদের কাজ শাস্তি তামিল করা। এ কারণে এলাকায় চায়ের দোকান আছে কিন্তু বসার কোনো বেঞ্চ নেই। ভাতের হোটেল আছে কিন্তু সেখানেও বড় বড় পোস্টার সাঁটা হুঁশিয়ারি আছে। খেলাধুলার মাঠ আছে কিন্তু একদণ্ড সেখানে দাঁড়িয়ে গল্প করার জো নেই।