স্কুল কলেজের তুখোড় ছেলেটা/অপ্রতিরোধ্য মেয়েটা ভার্সিটিতে উঠতেই কোনো জানি চুপসে যায়।
হয়তো একটা কারণ থাকে- মেসের রান্না বাসার রান্নার মতো হয়না। পছন্দের সাবজেক্ট, পছন্দের ভার্সিটি না পাওয়া, ফ্যামিলি থেকে দূরে এসে থাকা বা হলে এসে নতুন নতুন ইংরেজি সিরিয়াল দেখতে শিখা। আবার প্রেম-ট্রেমও হতে পারে। তবে কারণ যেটাই হোক ফলাফল হচ্ছে হতাশা, সেই আগের নিজেকে হারিয়ে ফেলা।
অথচ এদের কারো ভিতরেই মেধা, বুদ্ধি, ট্যালেন্ট এর কোনো ঘাটতি নেই।
.
একটু পিছিয়ে পড়ার পর এদের দরকার একজন সিনিয়র ভাইয়া বা আপু যিনি একটু কাছ থেকে বলে দিবেন আরে এই সেমিস্টারে কম পাইছো তো কি হইসে- আমাদের ক্লাসের সুজন। সে প্রথম দুই বছর লাড্ডু মারছে। গত বছর ডিসিশন নিলো- যে করেই হোক, ওভারঅল সিজিপিএ ৩.৩০ এর উপরে তুলতেই হবে। তাই এক সেমিস্টার স্মার্টফোন বন্ধ রাখছে। ইন্টারনেটের কানেকশন ছেড়ে দিছে। শুধুমাত্র রেগুলার ক্লাস, ঠিক সময়ে এসাইনমেন্ট, ক্লাস টেস্ট আর পরীক্ষার আগে সিরিয়াসলি পড়ে সেই লাড্ডু মার্কা সুজনই গত সেমিস্টারে পাইছে ৩. ৪২। আর এই সেমিস্টারে পাইছে ৩.৫৭। ব্যস, কঠোর পরিশ্রম দিয়ে ট্যালেন্ট এর তকমা কিনে ফেলছে সে।
শুন, একটা কথা মনে রাখবি- দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বলতে কিছু নাই। পরিশ্রমী পোলাপান দিনের পর দিন সাধনা করে যে দক্ষতা, যে জ্ঞান অর্জন করে, আইলসা পোলাপান সেটাকেই ট্যালেন্ট বলে।
(সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: বাকি অংশ বিজ্ঞাপন) এই রকম প্রতিভাবান ছেলেপুলে যারা একটু পিছিয়ে গেছে তাদের দরকার নিজেকে একটু রিচার্জ করা। দরকার হলে এন্টিভাইরাস ইনস্টল করা। কনফিডেন্সগুলো ফিরে পাওয়া। সেজন্যই আমি একটা বই লিখছি। বইটার নাম- "রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি" বইটা প্রকাশিত হবে আদর্শ প্রকাশনী থেকে। পাওয়া যাবে বইমেলার প্রথম থেকেই।
স্কুল কলেজের তুখোড় ছেলেটা/অপ্রতিরোধ্য মেয়েটা ভার্সিটিতে উঠতেই কোনো জানি চুপসে যায়।
হয়তো একটা কারণ থাকে- মেসের রান্না বাসার রান্নার মতো হয়না। পছন্দের সাবজেক্ট, পছন্দের ভার্সিটি না পাওয়া, ফ্যামিলি থেকে দূরে এসে থাকা বা হলে এসে নতুন নতুন ইংরেজি সিরিয়াল দেখতে শিখা। আবার প্রেম-ট্রেমও হতে পারে। তবে কারণ যেটাই হোক ফলাফল হচ্ছে হতাশা, সেই আগের নিজেকে হারিয়ে ফেলা।
অথচ এদের কারো ভিতরেই মেধা, বুদ্ধি, ট্যালেন্ট এর কোনো ঘাটতি নেই।
.
একটু পিছিয়ে পড়ার পর এদের দরকার একজন সিনিয়র ভাইয়া বা আপু যিনি একটু কাছ থেকে বলে দিবেন আরে এই সেমিস্টারে কম পাইছো তো কি হইসে- আমাদের ক্লাসের সুজন। সে প্রথম দুই বছর লাড্ডু মারছে। গত বছর ডিসিশন নিলো- যে করেই হোক, ওভারঅল সিজিপিএ ৩.৩০ এর উপরে তুলতেই হবে। তাই এক সেমিস্টার স্মার্টফোন বন্ধ রাখছে। ইন্টারনেটের কানেকশন ছেড়ে দিছে। শুধুমাত্র রেগুলার ক্লাস, ঠিক সময়ে এসাইনমেন্ট, ক্লাস টেস্ট আর পরীক্ষার আগে সিরিয়াসলি পড়ে সেই লাড্ডু মার্কা সুজনই গত সেমিস্টারে পাইছে ৩. ৪২। আর এই সেমিস্টারে পাইছে ৩.৫৭। ব্যস, কঠোর পরিশ্রম দিয়ে ট্যালেন্ট এর তকমা কিনে ফেলছে সে।
শুন, একটা কথা মনে রাখবি- দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বলতে কিছু নাই। পরিশ্রমী পোলাপান দিনের পর দিন সাধনা করে যে দক্ষতা, যে জ্ঞান অর্জন করে, আইলসা পোলাপান সেটাকেই ট্যালেন্ট বলে।
(সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: বাকি অংশ বিজ্ঞাপন) এই রকম প্রতিভাবান ছেলেপুলে যারা একটু পিছিয়ে গেছে তাদের দরকার নিজেকে একটু রিচার্জ করা। দরকার হলে এন্টিভাইরাস ইনস্টল করা। কনফিডেন্সগুলো ফিরে পাওয়া। সেজন্যই আমি একটা বই লিখছি। বইটার নাম- "রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি" বইটা প্রকাশিত হবে আদর্শ প্রকাশনী থেকে। পাওয়া যাবে বইমেলার প্রথম থেকেই।