গল্পের ছেলেটার নাম রনি। ছোট্ট একটা ছেলে। ছেলেটার আসল বাবা-মা নেই। ওর বাবা এবং মা দুজনই নকল অর্থ্যাৎ সৎ। কারো হয়তো সৎ বাবা আপন মা কিংবা আপন বাবা সৎ মা হয়। কিন্তু এই ছোট্ট ছেলে রনির বাবা-মা দুজনই সৎ। রনির জন্মের পর মা মারা যায় এবং বাবা আরেকটা বিয়ে করেন। সংসারে আসলো সৎ মা। রনি যখন ক্লাস টু তে পড়ে তখন তার বাবা সমুদ্রে ডুবে মারা যান এবং তারপর সৎ মা আরেকটা বিয়ে করেন। ব্যস, আপন বলতে আর কেউ থাকলো না রনির। ও না, ভুল বললাম। আপন বলতে আছে রনির দাদা আসগর আলী। যিনি রনির দায়িত্ব নিতে চান। এবং একারণে মামলা করেছেন তিনি। রনিকে প্রায়ই কোর্টে যেতে হয়! রনির সৎ বাবা-মায়ের কাছে কোন অসুবিধাই হয় না। সে তার মতো তার জগৎ নিয়ে ব্যস্ত। স্কুল, কোচিং, প্রাইভেট নিয়েই রনির ব্যস্ততা। রনির দাদা রনিকে নিতে চাইলেও সে যেতে রাজি না। রনির তেমন কোন বন্ধু নেই। রনির ক্লাসে লুতপা নামের এক মেয়ে আছে যে সারাক্ষণ রনিকে নকল করে, জ্বালায়। রনি তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ। আবার যেদিন লুতপা আসে না স্কুলে তখন লুতপাকে রনি খুব মিস করে। লুতপা ক্লাসে লুতপাইন নামে পরিচিত। হটাৎ একদিন রনির পরিচয় হয় হাব্বত আলীর সাথে। রনির আর্ট টিচার হিসেবে রাখার কথা থাকলেও রনির মায়ের পচ্ছন্দ হয় নি হাব্বত আলীকে। কিন্তু হাব্বত আলীকে ভীষণ পচ্ছন্দ রনির। গন্ডির ভিতর বড় হয়ে উঠা রনিকে কেউ বুঝতো না। এতদিন পর মনের মতো একজন মানুষকে পেলো রনি যে তাকে বুঝে। শুরু হলো রনির অন্যরকম এক জীবন........! তারপর? তারপরের গল্পটুক জানতে না হয় পড়ে ফেলুন বইটি।
গল্পের ছেলেটার নাম রনি। ছোট্ট একটা ছেলে। ছেলেটার আসল বাবা-মা নেই। ওর বাবা এবং মা দুজনই নকল অর্থ্যাৎ সৎ। কারো হয়তো সৎ বাবা আপন মা কিংবা আপন বাবা সৎ মা হয়। কিন্তু এই ছোট্ট ছেলে রনির বাবা-মা দুজনই সৎ। রনির জন্মের পর মা মারা যায় এবং বাবা আরেকটা বিয়ে করেন। সংসারে আসলো সৎ মা। রনি যখন ক্লাস টু তে পড়ে তখন তার বাবা সমুদ্রে ডুবে মারা যান এবং তারপর সৎ মা আরেকটা বিয়ে করেন। ব্যস, আপন বলতে আর কেউ থাকলো না রনির। ও না, ভুল বললাম। আপন বলতে আছে রনির দাদা আসগর আলী। যিনি রনির দায়িত্ব নিতে চান। এবং একারণে মামলা করেছেন তিনি। রনিকে প্রায়ই কোর্টে যেতে হয়! রনির সৎ বাবা-মায়ের কাছে কোন অসুবিধাই হয় না। সে তার মতো তার জগৎ নিয়ে ব্যস্ত। স্কুল, কোচিং, প্রাইভেট নিয়েই রনির ব্যস্ততা। রনির দাদা রনিকে নিতে চাইলেও সে যেতে রাজি না। রনির তেমন কোন বন্ধু নেই। রনির ক্লাসে লুতপা নামের এক মেয়ে আছে যে সারাক্ষণ রনিকে নকল করে, জ্বালায়। রনি তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ। আবার যেদিন লুতপা আসে না স্কুলে তখন লুতপাকে রনি খুব মিস করে। লুতপা ক্লাসে লুতপাইন নামে পরিচিত। হটাৎ একদিন রনির পরিচয় হয় হাব্বত আলীর সাথে। রনির আর্ট টিচার হিসেবে রাখার কথা থাকলেও রনির মায়ের পচ্ছন্দ হয় নি হাব্বত আলীকে। কিন্তু হাব্বত আলীকে ভীষণ পচ্ছন্দ রনির। গন্ডির ভিতর বড় হয়ে উঠা রনিকে কেউ বুঝতো না। এতদিন পর মনের মতো একজন মানুষকে পেলো রনি যে তাকে বুঝে। শুরু হলো রনির অন্যরকম এক জীবন........! তারপর? তারপরের গল্পটুক জানতে না হয় পড়ে ফেলুন বইটি।