হয়তো প্রকৃতির একটা বন্ধ দরজা আছে, আছে আড়াল। আমরা যেটুকু দেখি সেটুকুই সব নয়, বরং সামান্যই। যা কিছু প্রকাশিত, তাও সব নয়, আছে আরও অপ্রকাশিত বহু কিছু। দৃশ্যমান জগতের বাইরেও আছে অদৃশ্য এক মহাজগৎ, এক অপার বিস্ময়। আমাদের আশেপাশেই থাকে সেসব, তবু আমরা দেখতে পাই না, এমনকি অনুভবও করতে পারি না। কারণ, ওই অদৃশ্য দরজাটা বন্ধই থাকে, খোলার সাধ্য নেই কারো, নিজে থেকে না খুললে কেউ জানতেই পারে না, দরজার ওপারে কী আছে। এমনকি এও জানা হয় না যে, একটা দরজা বন্ধ হয়ে আছে। প্রকৃতি সেই দরজা সবার জন্য খোলে না, খোলে অল্প কিছু নির্বাচিত মানুষের জন্য, অনেক দুর্ভোগ আর অকথ্য যন্ত্রণার অসহনীয় ভার বয়ে যাওয়ার বিনিময়ে। এই গ্রন্থের কিছু গল্পের কতিপয় চরিত্র, অতি সাধারণ মানুষ হয়েও, হয়তো সেই অচেনা জগতের সন্ধান পেয়েছিল। গল্পগুলো তাদের, এবং আমাদেরও, যারা দৈনন্দিন নিষ্ঠুর বাস্তবতার ভেতরে বাস করেও এক পারমার্থিক জীবনের সন্ধান করি।
হয়তো প্রকৃতির একটা বন্ধ দরজা আছে, আছে আড়াল। আমরা যেটুকু দেখি সেটুকুই সব নয়, বরং সামান্যই। যা কিছু প্রকাশিত, তাও সব নয়, আছে আরও অপ্রকাশিত বহু কিছু। দৃশ্যমান জগতের বাইরেও আছে অদৃশ্য এক মহাজগৎ, এক অপার বিস্ময়। আমাদের আশেপাশেই থাকে সেসব, তবু আমরা দেখতে পাই না, এমনকি অনুভবও করতে পারি না। কারণ, ওই অদৃশ্য দরজাটা বন্ধই থাকে, খোলার সাধ্য নেই কারো, নিজে থেকে না খুললে কেউ জানতেই পারে না, দরজার ওপারে কী আছে। এমনকি এও জানা হয় না যে, একটা দরজা বন্ধ হয়ে আছে। প্রকৃতি সেই দরজা সবার জন্য খোলে না, খোলে অল্প কিছু নির্বাচিত মানুষের জন্য, অনেক দুর্ভোগ আর অকথ্য যন্ত্রণার অসহনীয় ভার বয়ে যাওয়ার বিনিময়ে। এই গ্রন্থের কিছু গল্পের কতিপয় চরিত্র, অতি সাধারণ মানুষ হয়েও, হয়তো সেই অচেনা জগতের সন্ধান পেয়েছিল। গল্পগুলো তাদের, এবং আমাদেরও, যারা দৈনন্দিন নিষ্ঠুর বাস্তবতার ভেতরে বাস করেও এক পারমার্থিক জীবনের সন্ধান করি।