সদ্য মাতৃহারা হয়েছে ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্র সায়র। প্রেমিকা হিমিকার মায়ের কাছে সে জানতে পারে তার বাবা দেবাংশুর জীবনে রয়েছে দ্বিতীয় এক নারী, জয়িতা নাগ। তিনি কি এবার আসছেন মায়ের জায়গা নিতে? প্রতিশোধস্পৃহা জেগে ওঠে সায়রের মনে। জয়িতা নাগকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ভাড়াটে খুনির সন্ধানে বেরোয়.... এভাবে কাহিনিটি টানটান উত্তেজনার মধ্যে এসে পড়লেও, তা শেষমেশ সমস্ত অস্থিরতাকে অতিক্রম করে এক সুগভীর রূপ ধারণ করে। মানুষের মনের জটিল নকশা আঁকতে শুরু করেন লেখক।
দাম্পত্য জীবনের আপাত শান্ত স্বচ্ছতার আড়ালেও যে লুকিয়ে থাকে গোপনীয়তার এক অমোঘ খেলা, একথা বলতে গিয়ে লেখক টান দিয়েছেন জীবন সম্পর্কে প্রচলিত ধারণার মর্মমূলে। প্রিয়জন চলে গেলেও, ভালবাসা মায়া মমতা কিন্তু থেকে যায় পৃথিবীতে। মানুষের চাওয়ার ওপর নির্ভর না করে জীবনে তরঙ্গ ওঠে আবার, অনিবার্যভাবে। উপন্যাসের পাত্রপাত্রীরা কি পারবে তা প্রতিহত করতে, নাকি ভেসে যেতে হবে জীবনের বহমানতায়?
সদ্য মাতৃহারা হয়েছে ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্র সায়র। প্রেমিকা হিমিকার মায়ের কাছে সে জানতে পারে তার বাবা দেবাংশুর জীবনে রয়েছে দ্বিতীয় এক নারী, জয়িতা নাগ। তিনি কি এবার আসছেন মায়ের জায়গা নিতে? প্রতিশোধস্পৃহা জেগে ওঠে সায়রের মনে। জয়িতা নাগকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ভাড়াটে খুনির সন্ধানে বেরোয়.... এভাবে কাহিনিটি টানটান উত্তেজনার মধ্যে এসে পড়লেও, তা শেষমেশ সমস্ত অস্থিরতাকে অতিক্রম করে এক সুগভীর রূপ ধারণ করে। মানুষের মনের জটিল নকশা আঁকতে শুরু করেন লেখক।
দাম্পত্য জীবনের আপাত শান্ত স্বচ্ছতার আড়ালেও যে লুকিয়ে থাকে গোপনীয়তার এক অমোঘ খেলা, একথা বলতে গিয়ে লেখক টান দিয়েছেন জীবন সম্পর্কে প্রচলিত ধারণার মর্মমূলে। প্রিয়জন চলে গেলেও, ভালবাসা মায়া মমতা কিন্তু থেকে যায় পৃথিবীতে। মানুষের চাওয়ার ওপর নির্ভর না করে জীবনে তরঙ্গ ওঠে আবার, অনিবার্যভাবে। উপন্যাসের পাত্রপাত্রীরা কি পারবে তা প্রতিহত করতে, নাকি ভেসে যেতে হবে জীবনের বহমানতায়?