দশ বছর পরে শিকাগো থেকে কলকাতায় এসেছে রুকু। পুরনো বাড়ি, কাকার পরিবার আর ঠাকুমা আছে। আছে আরেকজন। হারিয়ে যাওয়া খুব প্রিয় এক মানুষ। খুঁজতে শুরু করে সে। আর সেই অন্বেষণের মধ্যে দিয়ে ক্রমশ সামনে চলে আসে দশ বছর আগের রুকু। ওর জীবন। যেখানে তার মা ছিল। বাবাও ছিল। আর ছিল তোশানা। কিন্তু সবটাই কি আসলে ছিল? থাকলে এ ইদশ বছর পরের রুকুটা এতটা নিঃসঙ্গ কেন? কেন বার বার তোশানার কথা মনে পড়ে ওর? অতীতের ভুল বোঝাবুঝি কি মেটাতে চায় এখন? মোম-কাগজ জড়ানো আবছা সম্পর্কগুলো কি স্পষ্ট করতে চায়? আর এরই মধ্যে কী করে পুরনো বাড়ির দিকে হাত বাড়ানো প্রোমোটারকে সামলাবে সে? শিকাগোয় ফিরে যাওয়ার আগে দশ বছর আগের অর্ধেক গল্পটা কি সম্পূর্ণ করতে পারবে রুকু? একটা জীবনকে দু’ভাগ করে সামনে নিয়ে আসে এই উপন্যাস। নতজানু মানুষের ফিরে আসার গল্পকেও সামনে নিয়ে আসে। স্পষ্ট করে দেয় আমাদের ভালবাসাগুলো যা আমরাই অভিমান আর ভুল-বোঝাবুঝি দিয়ে মুড়ে রাখি মোম-কাগজে।
দশ বছর পরে শিকাগো থেকে কলকাতায় এসেছে রুকু। পুরনো বাড়ি, কাকার পরিবার আর ঠাকুমা আছে। আছে আরেকজন। হারিয়ে যাওয়া খুব প্রিয় এক মানুষ। খুঁজতে শুরু করে সে। আর সেই অন্বেষণের মধ্যে দিয়ে ক্রমশ সামনে চলে আসে দশ বছর আগের রুকু। ওর জীবন। যেখানে তার মা ছিল। বাবাও ছিল। আর ছিল তোশানা। কিন্তু সবটাই কি আসলে ছিল? থাকলে এ ইদশ বছর পরের রুকুটা এতটা নিঃসঙ্গ কেন? কেন বার বার তোশানার কথা মনে পড়ে ওর? অতীতের ভুল বোঝাবুঝি কি মেটাতে চায় এখন? মোম-কাগজ জড়ানো আবছা সম্পর্কগুলো কি স্পষ্ট করতে চায়? আর এরই মধ্যে কী করে পুরনো বাড়ির দিকে হাত বাড়ানো প্রোমোটারকে সামলাবে সে? শিকাগোয় ফিরে যাওয়ার আগে দশ বছর আগের অর্ধেক গল্পটা কি সম্পূর্ণ করতে পারবে রুকু? একটা জীবনকে দু’ভাগ করে সামনে নিয়ে আসে এই উপন্যাস। নতজানু মানুষের ফিরে আসার গল্পকেও সামনে নিয়ে আসে। স্পষ্ট করে দেয় আমাদের ভালবাসাগুলো যা আমরাই অভিমান আর ভুল-বোঝাবুঝি দিয়ে মুড়ে রাখি মোম-কাগজে।