মিশরের পর এবার পটভূমি পঞ্চদশ শতাব্দীর ইতালি। দুই আশ্চর্য প্রতিভাশালী শিল্পী এবং এক অতি সাধারণ নারীর চোখ দিয়ে লেখক অনির্বাণ ঘোষ খুঁজতে চেয়েছেন সেই আলোকিত অথচ অনুচ্চারিত অন্ধকার যুগকে।
নাম- লিসা ঘেরারদিনি।
বাবার নাম- আন্তনমারিয়া ঘেরারদিনি।
মায়ের নাম- লুক্রেজিয়া ঘেরারদিনি।
জন্ম- ১৫ই জুন, ১৪৭৯, ফ্লোরেন্স।
স্বামীর নাম- ফ্রাঞ্চেস্কো দেল জ্যকোন্দো।
যে মেয়েটিকে সারা পৃথিবী চেনে 'মোনা লিসা' নামে, যার চোখের চাহনি এবং ঠোঁটের হাসির রহস্যময়তার উত্তর আজও পাওয়া যায়নি, যাকে একবার দেখার জন্য প্রতিদিন প্যারিসের ল্যুভর মিউজিয়ামে ভীড় জমান কয়েক হাজার মানুষ সেই মেয়েটি আদতে কেমন ছিল? কেমন ছিল তার শৈশব, কৈশোর, যৌবন? কাকে ভালবেসে ফুটে উঠতে চেয়েছিল ফ্লোরেন্সের এই গোলাপটি?
লিসাকে নিয়ে বাংলা ভাষায় আগে কখনও কোন উপন্যাস লেখা হয়নি। এই মেয়েটি এবং তার আশেপাশেই ভীড় করে থাকা অত্যুজ্জ্বল জ্যোতিষ্কদের নিয়ে লেখা এই ইতিহাসনির্ভর উপন্যাস লিও-লিসা-মিকেল।
এক লক্ষ কুড়ি হাজার শব্দের এই উপন্যাসে রয়েছে আশিটিরও বেশি ছবি। নবজাগরণের প্রথম আলোয় উদ্ভাসিত ফ্লোরেন্স, রোম, মিলান শহরের সঙ্গে, শহরের মানুষগুলির সঙ্গে এবারে পাঠকের পরিচয় হবে।
মিশরের পর এবার পটভূমি পঞ্চদশ শতাব্দীর ইতালি। দুই আশ্চর্য প্রতিভাশালী শিল্পী এবং এক অতি সাধারণ নারীর চোখ দিয়ে লেখক অনির্বাণ ঘোষ খুঁজতে চেয়েছেন সেই আলোকিত অথচ অনুচ্চারিত অন্ধকার যুগকে।
নাম- লিসা ঘেরারদিনি।
বাবার নাম- আন্তনমারিয়া ঘেরারদিনি।
মায়ের নাম- লুক্রেজিয়া ঘেরারদিনি।
জন্ম- ১৫ই জুন, ১৪৭৯, ফ্লোরেন্স।
স্বামীর নাম- ফ্রাঞ্চেস্কো দেল জ্যকোন্দো।
যে মেয়েটিকে সারা পৃথিবী চেনে 'মোনা লিসা' নামে, যার চোখের চাহনি এবং ঠোঁটের হাসির রহস্যময়তার উত্তর আজও পাওয়া যায়নি, যাকে একবার দেখার জন্য প্রতিদিন প্যারিসের ল্যুভর মিউজিয়ামে ভীড় জমান কয়েক হাজার মানুষ সেই মেয়েটি আদতে কেমন ছিল? কেমন ছিল তার শৈশব, কৈশোর, যৌবন? কাকে ভালবেসে ফুটে উঠতে চেয়েছিল ফ্লোরেন্সের এই গোলাপটি?
লিসাকে নিয়ে বাংলা ভাষায় আগে কখনও কোন উপন্যাস লেখা হয়নি। এই মেয়েটি এবং তার আশেপাশেই ভীড় করে থাকা অত্যুজ্জ্বল জ্যোতিষ্কদের নিয়ে লেখা এই ইতিহাসনির্ভর উপন্যাস লিও-লিসা-মিকেল।
এক লক্ষ কুড়ি হাজার শব্দের এই উপন্যাসে রয়েছে আশিটিরও বেশি ছবি। নবজাগরণের প্রথম আলোয় উদ্ভাসিত ফ্লোরেন্স, রোম, মিলান শহরের সঙ্গে, শহরের মানুষগুলির সঙ্গে এবারে পাঠকের পরিচয় হবে।