ভূমিকা ‘অনীশ’ প্রথম ছাপা হয়েছিল ঈদসংখ্যা বিচিত্রায় (১৯৯২)। গ্রন্থাকারে প্রকাশের সময় কিছু পরিবর্তন করেছি। অনীশের নায়িকা রূপা’র স্বামী সম্পর্কে মিসির আলির ধারণার কথা মূল বই- এ বলা হয়েছে, যা আগে বলিনি। মিসির আলির যুক্তিনির্ভর এই ধারণা হয়তো অনেকের কাছেই গ্রহণযোগ্য মনে হবে না। আমার কথা হচ্ছে ‘যুক্তি’ গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে মাথা ঘামায় না, সে চলে তার সরল পথে। জালালুদ্দিন রুমির চার লাইনের একটি কবিতা ব্যবহার করেছি। মূল বইয়ের সঙ্গে এই কবিতার তেমন সম্পর্ক নেই। জালালুদ্দিন রুমির এই স্তবকটি আমার অত্যন্ত প্রিয়। পাঠক-পাঠিকাদের কাছে প্রিয় স্তবকটি উহার দেবার লোভ সামলানো গেল না।
হুমায়ূন আহমেদ শহীদুল্লাহ হল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২৫-৫-৯২
ভূমিকা ‘অনীশ’ প্রথম ছাপা হয়েছিল ঈদসংখ্যা বিচিত্রায় (১৯৯২)। গ্রন্থাকারে প্রকাশের সময় কিছু পরিবর্তন করেছি। অনীশের নায়িকা রূপা’র স্বামী সম্পর্কে মিসির আলির ধারণার কথা মূল বই- এ বলা হয়েছে, যা আগে বলিনি। মিসির আলির যুক্তিনির্ভর এই ধারণা হয়তো অনেকের কাছেই গ্রহণযোগ্য মনে হবে না। আমার কথা হচ্ছে ‘যুক্তি’ গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে মাথা ঘামায় না, সে চলে তার সরল পথে। জালালুদ্দিন রুমির চার লাইনের একটি কবিতা ব্যবহার করেছি। মূল বইয়ের সঙ্গে এই কবিতার তেমন সম্পর্ক নেই। জালালুদ্দিন রুমির এই স্তবকটি আমার অত্যন্ত প্রিয়। পাঠক-পাঠিকাদের কাছে প্রিয় স্তবকটি উহার দেবার লোভ সামলানো গেল না।
হুমায়ূন আহমেদ শহীদুল্লাহ হল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ২৫-৫-৯২