বটুকবুড়োর চশমাটা ব্যবহার করতেন অঘোরখুড়ো। সেইটে আবার প্রতিদিন সকালে চুপি চুপি নিয়ে গিয়ে চোখে এঁটে জ্যোতিষচর্চা করে বাড়ির রাখাল কানু। চশমাটা পরলে নাকি সে ভূত-ভবিষ্যৎ দেখতে পায়। চশমাটার নাকি আরও অনেক ক্ষমতা আছে। এদিকে পৃথিবীর এক ভয়ঙ্কর বিপদ সমাগত বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। চশমাটা কি এই বিপদ ঠেকানোর কাজে লাগানো যাবে?
বটুকবুড়োর চশমাটা ব্যবহার করতেন অঘোরখুড়ো। সেইটে আবার প্রতিদিন সকালে চুপি চুপি নিয়ে গিয়ে চোখে এঁটে জ্যোতিষচর্চা করে বাড়ির রাখাল কানু। চশমাটা পরলে নাকি সে ভূত-ভবিষ্যৎ দেখতে পায়। চশমাটার নাকি আরও অনেক ক্ষমতা আছে। এদিকে পৃথিবীর এক ভয়ঙ্কর বিপদ সমাগত বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। চশমাটা কি এই বিপদ ঠেকানোর কাজে লাগানো যাবে?