সে ডুবে গেল! মৃত্যুর পর সে ডুবে গেল গভীর কালো এক অন্ধকারে। এই অন্ধকার থেকে মুক্তির উপায় কারো জানা নেই, যে একটু আগে মারা গেছে তার যে কী ভীষণ যন্ত্রণা ছিল কিংবা তার জীবনের সুখের মাত্রাটাইবা কি ছিল; সেটা ও ছাড়া আর কেউ কখনো জানবে না। পৃথিবীর সবটুকু কালো যখন মানুষটাকে নিজের মধ্যে গ্রাস করে নিল তখন সে বুঝল... বইটা এখানেই শেষ। শেষ বলতে এর পরের অংশটুকু নেই। চমৎকার একটি উপন্যাসের শেষটুকু নেই। এর কোনো মানে হয়? তিনদিন হলো আশরাফ উদ্দিন অফিস থেকে ফিরে বইটি পড়ছেন। আজকে শেষ পাতায় এসে বাধ্য হয়ে তাঁকে থামতে হলো। চমৎকার একটি উপন্যাসের শেষের কিছু পাতা না থাকায় তিনি জানতে পারছেন না কী পরিণতি হয়েছে মার্কের, জানতে পারছেন না পাহাড়ের খাদে নতুন যে বাড়িটি বানিয়েছে মার্লিন দম্পতি তাদের কী অবস্থা এখন; অথবা বিটকেল বুড়োটা নদী থেকে ফিরে কী তুলকালাম করেছে। রাখাল ছেলেটা যে সদ্যবিবাহিত মেয়েটির প্রেমে পড়েছে তারইবা কী হবে?
সে ডুবে গেল! মৃত্যুর পর সে ডুবে গেল গভীর কালো এক অন্ধকারে। এই অন্ধকার থেকে মুক্তির উপায় কারো জানা নেই, যে একটু আগে মারা গেছে তার যে কী ভীষণ যন্ত্রণা ছিল কিংবা তার জীবনের সুখের মাত্রাটাইবা কি ছিল; সেটা ও ছাড়া আর কেউ কখনো জানবে না। পৃথিবীর সবটুকু কালো যখন মানুষটাকে নিজের মধ্যে গ্রাস করে নিল তখন সে বুঝল... বইটা এখানেই শেষ। শেষ বলতে এর পরের অংশটুকু নেই। চমৎকার একটি উপন্যাসের শেষটুকু নেই। এর কোনো মানে হয়? তিনদিন হলো আশরাফ উদ্দিন অফিস থেকে ফিরে বইটি পড়ছেন। আজকে শেষ পাতায় এসে বাধ্য হয়ে তাঁকে থামতে হলো। চমৎকার একটি উপন্যাসের শেষের কিছু পাতা না থাকায় তিনি জানতে পারছেন না কী পরিণতি হয়েছে মার্কের, জানতে পারছেন না পাহাড়ের খাদে নতুন যে বাড়িটি বানিয়েছে মার্লিন দম্পতি তাদের কী অবস্থা এখন; অথবা বিটকেল বুড়োটা নদী থেকে ফিরে কী তুলকালাম করেছে। রাখাল ছেলেটা যে সদ্যবিবাহিত মেয়েটির প্রেমে পড়েছে তারইবা কী হবে?