চলচ্চিত্রে-রূপায়িত তাঁর ‘শ্বেতপাথরের থালা’ উপন্যাসটির সুবাদে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মুখে-মুখে এখন বাণী বসুর নাম। তবে বাংলা সাহিত্যের যাঁরা নিয়মিত পাঠক, তাঁরা অবশ্য আগে থেকেই জেনে নিয়েছেন যে, ঔপন্যাসিক হিসেবে কী প্রবল শক্তিমত্তা নিয়ে আবির্ভাব বাণী বসুর| নভেলেট নয়, এযুগে যা বিরল সেই ধ্রুপদী রীতির উপন্যাসই লেখেন বাণী বসু। দুরন্ত নিটোল একটি মূলকাহিনীর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে মিশিয়ে দেন দারুণ কৌতূহলকর কিছু উপকাহিনী। যেমন এই ‘গান্ধর্বী’। সুরলোকের পটভূমিকায় লেখা এই উপন্যাসের কেন্দ্রে অপালা নামের দেবদত্ত কণ্ঠের অধিকারিণী এক নারী—তাঁর সাধনা ও সংগ্রাম, গান্ধর্বী প্রকৃতি ও মানবী হৃদয়বৃত্তির মর্মন্তুদ দ্বন্দ্ব। এরই পাশাপাশি রামেশ্বর ঠাকুর ও মিতশ্রীর, সোহম ও দীপালির, সিতারা ও জাঁপোলমাসোর, রননা ও সুমন কাপুরের স্বয়ম্প্রভ উপকাহিনী। এক অনুপম মুনশীয়ানায় সেই সমূহ কাহিনীকে এ-উপন্যাসের ধ্রুব পদে মিলিয়ে দিয়েছেন বাণী বসু।
চলচ্চিত্রে-রূপায়িত তাঁর ‘শ্বেতপাথরের থালা’ উপন্যাসটির সুবাদে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর মুখে-মুখে এখন বাণী বসুর নাম। তবে বাংলা সাহিত্যের যাঁরা নিয়মিত পাঠক, তাঁরা অবশ্য আগে থেকেই জেনে নিয়েছেন যে, ঔপন্যাসিক হিসেবে কী প্রবল শক্তিমত্তা নিয়ে আবির্ভাব বাণী বসুর| নভেলেট নয়, এযুগে যা বিরল সেই ধ্রুপদী রীতির উপন্যাসই লেখেন বাণী বসু। দুরন্ত নিটোল একটি মূলকাহিনীর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে মিশিয়ে দেন দারুণ কৌতূহলকর কিছু উপকাহিনী। যেমন এই ‘গান্ধর্বী’। সুরলোকের পটভূমিকায় লেখা এই উপন্যাসের কেন্দ্রে অপালা নামের দেবদত্ত কণ্ঠের অধিকারিণী এক নারী—তাঁর সাধনা ও সংগ্রাম, গান্ধর্বী প্রকৃতি ও মানবী হৃদয়বৃত্তির মর্মন্তুদ দ্বন্দ্ব। এরই পাশাপাশি রামেশ্বর ঠাকুর ও মিতশ্রীর, সোহম ও দীপালির, সিতারা ও জাঁপোলমাসোর, রননা ও সুমন কাপুরের স্বয়ম্প্রভ উপকাহিনী। এক অনুপম মুনশীয়ানায় সেই সমূহ কাহিনীকে এ-উপন্যাসের ধ্রুব পদে মিলিয়ে দিয়েছেন বাণী বসু।