একটু পরেই আজান হবে। রুমি বারান্দায় বসেছিল নির্ঘুম। নানা সুখী ভাবনায় সে নিজেকে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল এতক্ষণ- কিন্তু মাত্রই আসা সুরাইয়ার একটি ফোনকল তাকে একমুহূর্তে এলোমেলো করে দিল। ওর মনে হলো সব কিছু ভেঙে পড়ছে- পৃথিবীর সব রং ওর চোখের সামনে ফিকে হয়ে গেল নিমিষেই। সে চিৎকার করে আজিজুর রহমানকে ডাকল, ‘আব্বু। আব্বু। ও আব্বু…ওঠো! বের হও।’ আজিজুর রহমান ঘুমিয়েছিলেন। মেয়ের চিৎকার শুনে তড়িঘড়ি করে উঠলেন। বাতি জ্বাললেন। রুমি দরজার সামনে মেঝেতে বসে হাত পা ছুড়ছে। আজিজুর রহমান মেয়েকে টেনে তুলে বললেন, ‘কী হয়েছে মা?’ কান্নার দমকে কিছুই বলতে পারল না রুমি…বুকের মধ্যে সে বোধ করল এক অপার শূন্যতা। এই শূন্যতার শেষ কোথায়!
একটু পরেই আজান হবে। রুমি বারান্দায় বসেছিল নির্ঘুম। নানা সুখী ভাবনায় সে নিজেকে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল এতক্ষণ- কিন্তু মাত্রই আসা সুরাইয়ার একটি ফোনকল তাকে একমুহূর্তে এলোমেলো করে দিল। ওর মনে হলো সব কিছু ভেঙে পড়ছে- পৃথিবীর সব রং ওর চোখের সামনে ফিকে হয়ে গেল নিমিষেই। সে চিৎকার করে আজিজুর রহমানকে ডাকল, ‘আব্বু। আব্বু। ও আব্বু…ওঠো! বের হও।’ আজিজুর রহমান ঘুমিয়েছিলেন। মেয়ের চিৎকার শুনে তড়িঘড়ি করে উঠলেন। বাতি জ্বাললেন। রুমি দরজার সামনে মেঝেতে বসে হাত পা ছুড়ছে। আজিজুর রহমান মেয়েকে টেনে তুলে বললেন, ‘কী হয়েছে মা?’ কান্নার দমকে কিছুই বলতে পারল না রুমি…বুকের মধ্যে সে বোধ করল এক অপার শূন্যতা। এই শূন্যতার শেষ কোথায়!