সময়টা ২০০০ এর শুরুর দিকে। রাশেদ খন্দকার। এক নিতান্ত সাদাসিধে ছেলে। ঘরকুনো স্বভাবের ছেলেটিই বাবা-মা'কে ছেড়ে রাজশাহীতে পড়তে যায়। বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে যেয়ে পুঠিয়ায় এক জমিদার বাড়ি তার আকর্ষণের বস্তু হয়ে দাঁড়ায়। প্রায় অর্ধ শতাব্দী আগে আগুনে ভস্ম হয়ে যাওয়া জমিদার বাড়ির আঙিনায় একটা ধ্বংসস্তূপ তাকে ডাকতে থাকে। সাবেক কর্মচারী মুনিম বাবুর কাছ থেকে জমিদার বাড়ির কিছু গল্প রাশেদকে মোহিত করে। পুড়ে যাওয়া বাড়িটিকে লোকে বাঈজি বাড়ি বললেও মূলত তা ছিল জমিদার সোমনাথ রায়ের একান্ত ভুবন 'নীলাম্বরী'। এমনকি এই রহস্যময় বাড়িতে বিশ্বস্ত কিছু মানুষ ছাড়া সর্বসাধারণের প্রবেশ ছিল সম্পুর্ণ নিষিদ্ধ। এক অন্ধকার রাতে নীলাম্বরীতে আগুন লেগে অতিথিসহ অনেকে মারা যায়। কীভাবে এবং কেন মারা যায় তা আজও এক রহস্য! মৃত্যুর আগে রাশেদকে জমিদার সোমনাথ বাবুর ডায়েরি তুলে দিয়ে যায় মুনিম বাবু। ডায়েরির পাতায় সোমনাথ এঁকেছেন এক আশ্চর্য নারী জোবায়দা চৌধুরীকে। লিখেছেন স্ত্রী কমলা ও দ্বিমাতা কুমুদিনী দেবীর কথাও। তারা কি আজও বেঁচে আছেন? নাকি সেদিনের আগুনে তারাও পুড়ে ছাই হয়েছেন। রাশেদ খুঁজে বেড়ায় জোবায়দা চৌধুরীকে। ডায়েরির পাতায় লুকিয়ে থাকা জমিদার বাড়ির এক কলঙ্কিত ইতিহাস তাকে মোহগ্রস্ত করে দেয়। রাশেদও পাড়ি দেয় এক অজানা অন্তঃশূন্যের অন্ধ হিমে।
সময়টা ২০০০ এর শুরুর দিকে। রাশেদ খন্দকার। এক নিতান্ত সাদাসিধে ছেলে। ঘরকুনো স্বভাবের ছেলেটিই বাবা-মা'কে ছেড়ে রাজশাহীতে পড়তে যায়। বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে যেয়ে পুঠিয়ায় এক জমিদার বাড়ি তার আকর্ষণের বস্তু হয়ে দাঁড়ায়। প্রায় অর্ধ শতাব্দী আগে আগুনে ভস্ম হয়ে যাওয়া জমিদার বাড়ির আঙিনায় একটা ধ্বংসস্তূপ তাকে ডাকতে থাকে। সাবেক কর্মচারী মুনিম বাবুর কাছ থেকে জমিদার বাড়ির কিছু গল্প রাশেদকে মোহিত করে। পুড়ে যাওয়া বাড়িটিকে লোকে বাঈজি বাড়ি বললেও মূলত তা ছিল জমিদার সোমনাথ রায়ের একান্ত ভুবন 'নীলাম্বরী'। এমনকি এই রহস্যময় বাড়িতে বিশ্বস্ত কিছু মানুষ ছাড়া সর্বসাধারণের প্রবেশ ছিল সম্পুর্ণ নিষিদ্ধ। এক অন্ধকার রাতে নীলাম্বরীতে আগুন লেগে অতিথিসহ অনেকে মারা যায়। কীভাবে এবং কেন মারা যায় তা আজও এক রহস্য! মৃত্যুর আগে রাশেদকে জমিদার সোমনাথ বাবুর ডায়েরি তুলে দিয়ে যায় মুনিম বাবু। ডায়েরির পাতায় সোমনাথ এঁকেছেন এক আশ্চর্য নারী জোবায়দা চৌধুরীকে। লিখেছেন স্ত্রী কমলা ও দ্বিমাতা কুমুদিনী দেবীর কথাও। তারা কি আজও বেঁচে আছেন? নাকি সেদিনের আগুনে তারাও পুড়ে ছাই হয়েছেন। রাশেদ খুঁজে বেড়ায় জোবায়দা চৌধুরীকে। ডায়েরির পাতায় লুকিয়ে থাকা জমিদার বাড়ির এক কলঙ্কিত ইতিহাস তাকে মোহগ্রস্ত করে দেয়। রাশেদও পাড়ি দেয় এক অজানা অন্তঃশূন্যের অন্ধ হিমে।