অভীক দত্তের উপন্যাস সমগ্র ২-এ থাকছে ৩টি সুদীর্ঘ উপন্যাস
১) রাস্তা পার হবে সাবধানে: আত্রেয়ী অমৃত একে অপরকে চোখে হারায়। অন্যদিকে জীমূতবাহন বিয়ে করা সুখী নয়। তার স্ত্রী তাকে জানায় সে এক বিবাহিত পুরুষকে ভালোবাসে। জীমূতবাহনকে স্টেপনি হিসেবেই জীবন কাটাতে হবে। জীমূত কেন মেনে নেবে? অনিরুদ্ধ এক অদ্ভুত মানুষ। সে যেন রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করতে চায় তার প্রেমিকা, জীমূতবাহনের স্ত্রীকে৷ ‘রাস্তা পার হবে সাবধানে’ প্রবলভাবে ভালোবাসায় ফেরার আখ্যান।
২) আজ শ্রাবণের আমন্ত্রণে: রূপম অনেক দিন পর সস্ত্রীক গুরগাঁও থেকে তার বাড়ি ফিরেছে। আর এমন সময়েই তাদের মফসসলে এক মানসিক বিকারগ্রস্ত সিরিয়াল কিলার পর পর খুন করে চলেছে কিছু দিন অন্তর। স্থানীয় পুলিশ রূপমকেই সন্দেহ করতে শুরু করে। কদিনের জন্য বেড়াতে এসে রূপম জড়িয়ে পড়ে এক অদ্ভুত টানাপোড়েনে। আর এর মধ্যেই খুন হয় রূপমের প্রথম প্রেম মোম।
৩) বিজন ঘরে: দীপ যে আসলে কাকে ভালোবাসে, সেটাই বুঝে উঠতে পারে না। যে ছেলে ঠিক করেছিল কোনও দিন কোনও সম্পর্কে যাবে না, সে ছেলেই একইসঙ্গে একই সময়ে দু-দুটো মেয়ের প্রেমে পড়ল। অন্যদিকে মানালি সাংবাদিক। ফিল্ম ডিরেক্টর ধ্রুব বাগচীর জীবনের গল্প কভার করতে গিয়ে তার জীবন নরক হয়ে উঠল। ধ্রুব বাগচী অত্যন্ত দুর্বিনীত এবং ঠোঁটকাটা একজন পুরুষ, যার আচরণে বিরক্ত হয়ে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে গেছে। দীপ, মানালি, ধ্রুব বাগচীদের তিনটি সমান্তরাল রেখা কোনও দিন কি এক হতে পারবে?
অভীক দত্তের উপন্যাস সমগ্র ২-এ থাকছে ৩টি সুদীর্ঘ উপন্যাস
১) রাস্তা পার হবে সাবধানে: আত্রেয়ী অমৃত একে অপরকে চোখে হারায়। অন্যদিকে জীমূতবাহন বিয়ে করা সুখী নয়। তার স্ত্রী তাকে জানায় সে এক বিবাহিত পুরুষকে ভালোবাসে। জীমূতবাহনকে স্টেপনি হিসেবেই জীবন কাটাতে হবে। জীমূত কেন মেনে নেবে? অনিরুদ্ধ এক অদ্ভুত মানুষ। সে যেন রিমোট কন্ট্রোলের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করতে চায় তার প্রেমিকা, জীমূতবাহনের স্ত্রীকে৷ ‘রাস্তা পার হবে সাবধানে’ প্রবলভাবে ভালোবাসায় ফেরার আখ্যান।
২) আজ শ্রাবণের আমন্ত্রণে: রূপম অনেক দিন পর সস্ত্রীক গুরগাঁও থেকে তার বাড়ি ফিরেছে। আর এমন সময়েই তাদের মফসসলে এক মানসিক বিকারগ্রস্ত সিরিয়াল কিলার পর পর খুন করে চলেছে কিছু দিন অন্তর। স্থানীয় পুলিশ রূপমকেই সন্দেহ করতে শুরু করে। কদিনের জন্য বেড়াতে এসে রূপম জড়িয়ে পড়ে এক অদ্ভুত টানাপোড়েনে। আর এর মধ্যেই খুন হয় রূপমের প্রথম প্রেম মোম।
৩) বিজন ঘরে: দীপ যে আসলে কাকে ভালোবাসে, সেটাই বুঝে উঠতে পারে না। যে ছেলে ঠিক করেছিল কোনও দিন কোনও সম্পর্কে যাবে না, সে ছেলেই একইসঙ্গে একই সময়ে দু-দুটো মেয়ের প্রেমে পড়ল। অন্যদিকে মানালি সাংবাদিক। ফিল্ম ডিরেক্টর ধ্রুব বাগচীর জীবনের গল্প কভার করতে গিয়ে তার জীবন নরক হয়ে উঠল। ধ্রুব বাগচী অত্যন্ত দুর্বিনীত এবং ঠোঁটকাটা একজন পুরুষ, যার আচরণে বিরক্ত হয়ে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে গেছে। দীপ, মানালি, ধ্রুব বাগচীদের তিনটি সমান্তরাল রেখা কোনও দিন কি এক হতে পারবে?