১৯৬০-এর দশকে বাঙলাদেশ ছিলো পাকিস্তানের উপনিবেশ। তখন একটি উর্দুগানে নিরন্তন ঝালাপাল হতো আমাদের কান, যার প্রথম পংক্তি ছিলো ‘পাক সার জমিন সাদ বাদ’। সামরিক শাসন আর উর্দু জাতীয় সঙ্গীতে বাঙলাদেশ ছিলো পীড়িত। ১৯৭১-এ মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা সৃষ্টি করি একটি স্বাধীন দেশ: বাঙলাদেশ। কিন্তু প্রতিক্রিয়াশীল অন্ধকারের শক্তিরাশি আমাদের সামনের দিকে এগোতে দেয় নি, বরং নিয়ে চলছে মধ্যযুগের দিকে; বাঙলাদেশকে ক’রে তুলছে একটি অপপাকিস্তান। মৌলবাদ এখন দিকে দিকে হিংস্ররূপ নিয়ে দেখা দিচ্ছে; ত্রাসে ও সন্ত্রাসে দেশকে আতঙ্কিত ক’রে তুলছে। তারই এক ভয়াবহ ও শিল্পিত চিত্র রচিত্র হয়েছে হুমায়ুন আজাদের পাক সার জমিন সাদ বাদ উপন্যাসে। উপন্যাসটি প্রথম বেরোয় দৈনিক ইত্তেফাক -এর ঈদ সংখ্যা ২০০৩-এ। বেরোনোর পর প্রগতিশীলেরা একে অভিনন্দিত করেন, আর মৌলবাদীরা মেতে ওঠে এর বিরুদ্ধে আক্রমণে-উপন্যাসটি পরিবর্ধিত হয়েছে
১৯৬০-এর দশকে বাঙলাদেশ ছিলো পাকিস্তানের উপনিবেশ। তখন একটি উর্দুগানে নিরন্তন ঝালাপাল হতো আমাদের কান, যার প্রথম পংক্তি ছিলো ‘পাক সার জমিন সাদ বাদ’। সামরিক শাসন আর উর্দু জাতীয় সঙ্গীতে বাঙলাদেশ ছিলো পীড়িত। ১৯৭১-এ মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা সৃষ্টি করি একটি স্বাধীন দেশ: বাঙলাদেশ। কিন্তু প্রতিক্রিয়াশীল অন্ধকারের শক্তিরাশি আমাদের সামনের দিকে এগোতে দেয় নি, বরং নিয়ে চলছে মধ্যযুগের দিকে; বাঙলাদেশকে ক’রে তুলছে একটি অপপাকিস্তান। মৌলবাদ এখন দিকে দিকে হিংস্ররূপ নিয়ে দেখা দিচ্ছে; ত্রাসে ও সন্ত্রাসে দেশকে আতঙ্কিত ক’রে তুলছে। তারই এক ভয়াবহ ও শিল্পিত চিত্র রচিত্র হয়েছে হুমায়ুন আজাদের পাক সার জমিন সাদ বাদ উপন্যাসে। উপন্যাসটি প্রথম বেরোয় দৈনিক ইত্তেফাক -এর ঈদ সংখ্যা ২০০৩-এ। বেরোনোর পর প্রগতিশীলেরা একে অভিনন্দিত করেন, আর মৌলবাদীরা মেতে ওঠে এর বিরুদ্ধে আক্রমণে-উপন্যাসটি পরিবর্ধিত হয়েছে