শিক্ষা যদি একটি জাতির মেরুদন্ড হয়, তাহলে শিক্ষাঙ্গনগুলো হলো সে মেরুদন্ডের কশেরুকা। কশেরুকা দুর্বল হয়ে গেলে যেমন সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে না, তেমনি শিক্ষাঙ্গন দুর্বল হয়ে গেলে একটা জাতি শির উঁচু করে দাঁড়াতে পারে না। একটি দেশকে জাগাতে হলে শিক্ষাঙ্গনকে জাগাতে হয়। গবেষণাকে সংস্কৃতিতে রূপ দিতে হয়। একজন মানুষকে মূল্যায়ন করতে হয় শুধু কর্ম দিয়ে। যোগ্যকে উপযুক্ত স্থান দিতে হয়। অযোগ্যকে আগাছার মতো ধীরে ধীরে তুলে ফেলতে হয়। তারুণ্যের আগ্রহ ও নেশাকে রাষ্ট্রের সম্পদে রূপ দিতে হয়। মেধাকে লালন করতে হয়। মেধার তীব্র প্রতিযোগিতা প্রতিষ্ঠা করতে হয়। সারা দুনিয়ার সাথে জ্ঞান-গবেষণার আদান প্রদান করতে হয়। আর এই বিষয়গুলোই অণুবন্ধ আকারে রচিত হয়েছে 'একটা দেশ যেভাবে দাঁড়ায়' বইটিতে। বইটি পড়তে পড়তে পাঠকের সামনে একটি কালের দর্পণ ভেসে উঠবে। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার এই সময় একটি সমাজ ও সমাজের তারুণ্য কি করে সগৌরবে সমহিমায় দাঁড়াবে, সেসব দিকনির্দেশনা ও রূপরেখা দৃশ্যমান হয়ে উঠবে সেই দর্পনে।
শিক্ষা যদি একটি জাতির মেরুদন্ড হয়, তাহলে শিক্ষাঙ্গনগুলো হলো সে মেরুদন্ডের কশেরুকা। কশেরুকা দুর্বল হয়ে গেলে যেমন সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে না, তেমনি শিক্ষাঙ্গন দুর্বল হয়ে গেলে একটা জাতি শির উঁচু করে দাঁড়াতে পারে না। একটি দেশকে জাগাতে হলে শিক্ষাঙ্গনকে জাগাতে হয়। গবেষণাকে সংস্কৃতিতে রূপ দিতে হয়। একজন মানুষকে মূল্যায়ন করতে হয় শুধু কর্ম দিয়ে। যোগ্যকে উপযুক্ত স্থান দিতে হয়। অযোগ্যকে আগাছার মতো ধীরে ধীরে তুলে ফেলতে হয়। তারুণ্যের আগ্রহ ও নেশাকে রাষ্ট্রের সম্পদে রূপ দিতে হয়। মেধাকে লালন করতে হয়। মেধার তীব্র প্রতিযোগিতা প্রতিষ্ঠা করতে হয়। সারা দুনিয়ার সাথে জ্ঞান-গবেষণার আদান প্রদান করতে হয়। আর এই বিষয়গুলোই অণুবন্ধ আকারে রচিত হয়েছে 'একটা দেশ যেভাবে দাঁড়ায়' বইটিতে। বইটি পড়তে পড়তে পাঠকের সামনে একটি কালের দর্পণ ভেসে উঠবে। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার এই সময় একটি সমাজ ও সমাজের তারুণ্য কি করে সগৌরবে সমহিমায় দাঁড়াবে, সেসব দিকনির্দেশনা ও রূপরেখা দৃশ্যমান হয়ে উঠবে সেই দর্পনে।