১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারী মাসের এক সকালে ইয়ান ফ্লেমিং নিজের ডেস্কে টাইপরাইটার টেনে বসলেন। “আমি এমন এক গুপ্তচরের কাহিনি লিখব, যা আগের সব কাহিনিকে শেষ করে দেবে।” জন্ম হল জেমস বন্ডের। সাহিত্য তথা সিনেমার সবচেয়ে সফল, আকর্ষনীয় চরিত্রের। যুগে যুগে পুরুষ ফ্যান্টাসির শেষ আইকন। মহিলাদের স্বপ্নসুন্দর। তাঁর পরিবার নেই। বন্ধু নেই। অতীত নেই। ভবিষ্যৎ নেই। জেমস বন্ড যেন পুরাণের অমৃতপান করা এমন এক চরিত্র যার উত্তরণ ঘটে চলেছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। এই বই বন্ড নামের মিথকে ঘনিষ্টভাবে দেখার এক সাহিত্যিক চরবৃত্তি মাত্র…
১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারী মাসের এক সকালে ইয়ান ফ্লেমিং নিজের ডেস্কে টাইপরাইটার টেনে বসলেন। “আমি এমন এক গুপ্তচরের কাহিনি লিখব, যা আগের সব কাহিনিকে শেষ করে দেবে।” জন্ম হল জেমস বন্ডের। সাহিত্য তথা সিনেমার সবচেয়ে সফল, আকর্ষনীয় চরিত্রের। যুগে যুগে পুরুষ ফ্যান্টাসির শেষ আইকন। মহিলাদের স্বপ্নসুন্দর। তাঁর পরিবার নেই। বন্ধু নেই। অতীত নেই। ভবিষ্যৎ নেই। জেমস বন্ড যেন পুরাণের অমৃতপান করা এমন এক চরিত্র যার উত্তরণ ঘটে চলেছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। এই বই বন্ড নামের মিথকে ঘনিষ্টভাবে দেখার এক সাহিত্যিক চরবৃত্তি মাত্র…