১৯৮৪ সাল । যে ভয়াবহ ঐতিহাসিক বীভৎসতা, হিংস্রতা জন্ম দেয় আধুনিক যুগের ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইনের। স্বজন হারানোর বেদনা, প্রতিশোধস্পৃহার আকাঙ্খা ছিনিয়ে নেয় তার মনুষ্যত্ব। বিচারের নামে প্রহসন তাকে বাধ্য করে নিজের যাবতীয় মানবিক সত্তা বিসর্জন দিয়ে জল্লাদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে। বহু বছরের প্রস্তুতির পর সে ফিরে আসে, মনুষ্যরূপী পিশাচদের সংহার করতে। ভারতের অন্যান্য শহরে সফলভাবে তান্ডবলীলা চালিয়ে, পুলিশ-প্রশাসনকে ব্যর্থতার জ্বালায় ডুবিয়ে এবার সে এসেছে কলকাতায়। আর এবার তাকে চিরতরে থামাবার জন্য প্রাণপাত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ সিআইডি অফিসার অধিরাজ ব্যানার্জি ও তার পুরো টিম। হাতে আছে তাদের মাত্র বাহাত্তর ঘন্টা। তারা কী সক্ষম হবে এই অজ্ঞাতপরিচয় ক্ষুরধার আততায়ীর হত্যালীলা থামাতে, নাকি এই প্রথমবার অফিসার অধিরাজের টিমকে হতে হবে অবর্ণনীয় হতাশা ও ব্যর্থতার সম্মুখীন?
১৯৮৪ সাল । যে ভয়াবহ ঐতিহাসিক বীভৎসতা, হিংস্রতা জন্ম দেয় আধুনিক যুগের ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইনের। স্বজন হারানোর বেদনা, প্রতিশোধস্পৃহার আকাঙ্খা ছিনিয়ে নেয় তার মনুষ্যত্ব। বিচারের নামে প্রহসন তাকে বাধ্য করে নিজের যাবতীয় মানবিক সত্তা বিসর্জন দিয়ে জল্লাদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে। বহু বছরের প্রস্তুতির পর সে ফিরে আসে, মনুষ্যরূপী পিশাচদের সংহার করতে। ভারতের অন্যান্য শহরে সফলভাবে তান্ডবলীলা চালিয়ে, পুলিশ-প্রশাসনকে ব্যর্থতার জ্বালায় ডুবিয়ে এবার সে এসেছে কলকাতায়। আর এবার তাকে চিরতরে থামাবার জন্য প্রাণপাত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ সিআইডি অফিসার অধিরাজ ব্যানার্জি ও তার পুরো টিম। হাতে আছে তাদের মাত্র বাহাত্তর ঘন্টা। তারা কী সক্ষম হবে এই অজ্ঞাতপরিচয় ক্ষুরধার আততায়ীর হত্যালীলা থামাতে, নাকি এই প্রথমবার অফিসার অধিরাজের টিমকে হতে হবে অবর্ণনীয় হতাশা ও ব্যর্থতার সম্মুখীন?