সংগীত, আবৃত্তি, অভিনয়ের পাশাপাশি সাহিত্যেও সাগরময় ঘোষ ছিলেন বিরল প্রতিভা। অল্প বয়সে প্রবাসী, বিচিত্রা-র মতন বিখ্যাত পত্রিকায় লিখেছেন। কিন্ত দেশ পত্রিকা সম্পাদনার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর সাগরময় ঘোষের প্রধান পরিচয় হয়ে ওঠে তিনি একজন সম্পাদক। অপরূপ সংযমে সাহিত্যচর্চা থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে রাখেন। একটি রচনায় তিনি তাঁর সংকল্পের কথা লিখেছিলেন, "প্রথম, নিজে কখনো কোনোদিন লেখক হব না। দ্বিতীয়, যে-পত্রিকায় সম্পাদনার কাজ করব সে পত্রিকায় স্বনামে কোনোদিন কিছু লিখব না।" সম্পাদক হিসেবে নিজেকে নিরপেক্ষ রাখার কঠিন সাধনায় তাঁর এই সিদ্ধান্ত। লেখক হতে না চাইলেও, অন্যের তাগিদায় যতটুকু লিখেছেন, ততটুকুতেই এক স্বতঃস্ফূর্ত সাহিত্য প্রতিভার পরিচয় মেলে। 'একটি পেরেকের কাহিনী', 'সম্পাদকের বৈঠকে', 'হীরের নাকছাবি', 'দণ্ডকারণ্যের বাঘ' এই চারটি বই এক মলাটের মধ্যে এনে সাগরময় ঘোষের শতবর্ষের প্রাক্কালে প্রকাশ করা হল 'রচনাসংগ্রহ'। পাঠকেরা নিশ্চিত অনুভব করবেন সম্পাদক-সত্তার অন্তরালবর্তী সাগরময়ের অনুপম সাহিত্য-সত্তাকে।
সূচী: সম্পাদকের বৈঠকে হীরের নাকছাবি একটি পেরেকের কাহিনী দণ্ডকারণ্যের বাঘ
সংগীত, আবৃত্তি, অভিনয়ের পাশাপাশি সাহিত্যেও সাগরময় ঘোষ ছিলেন বিরল প্রতিভা। অল্প বয়সে প্রবাসী, বিচিত্রা-র মতন বিখ্যাত পত্রিকায় লিখেছেন। কিন্ত দেশ পত্রিকা সম্পাদনার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর সাগরময় ঘোষের প্রধান পরিচয় হয়ে ওঠে তিনি একজন সম্পাদক। অপরূপ সংযমে সাহিত্যচর্চা থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে রাখেন। একটি রচনায় তিনি তাঁর সংকল্পের কথা লিখেছিলেন, "প্রথম, নিজে কখনো কোনোদিন লেখক হব না। দ্বিতীয়, যে-পত্রিকায় সম্পাদনার কাজ করব সে পত্রিকায় স্বনামে কোনোদিন কিছু লিখব না।" সম্পাদক হিসেবে নিজেকে নিরপেক্ষ রাখার কঠিন সাধনায় তাঁর এই সিদ্ধান্ত। লেখক হতে না চাইলেও, অন্যের তাগিদায় যতটুকু লিখেছেন, ততটুকুতেই এক স্বতঃস্ফূর্ত সাহিত্য প্রতিভার পরিচয় মেলে। 'একটি পেরেকের কাহিনী', 'সম্পাদকের বৈঠকে', 'হীরের নাকছাবি', 'দণ্ডকারণ্যের বাঘ' এই চারটি বই এক মলাটের মধ্যে এনে সাগরময় ঘোষের শতবর্ষের প্রাক্কালে প্রকাশ করা হল 'রচনাসংগ্রহ'। পাঠকেরা নিশ্চিত অনুভব করবেন সম্পাদক-সত্তার অন্তরালবর্তী সাগরময়ের অনুপম সাহিত্য-সত্তাকে।
সূচী: সম্পাদকের বৈঠকে হীরের নাকছাবি একটি পেরেকের কাহিনী দণ্ডকারণ্যের বাঘ