জীবন শুরু করেছিলেন সাইকেল পিওন হিসেবে। তারপর নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে তিনি হয়েছিলেন আনন্দ পাবলিশার্সের প্রকাশক। বাদল বসুর জীবন ছিল সব দিক থেকেই বর্ণময়। সেই বর্ণময় জীবনে তিনি পেয়েছিলেন সত্যজিৎ রায় থেকে রবিশঙ্কর, নীরদচন্দ্র চৌধুরী, অমর্ত্য সেন, শিবরাম চক্রবর্তী, গৌরকিশোর ঘোষ, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সমরেশ বসু, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, শঙ্খ ঘোষ, গুন্টার গ্রাস, সলমন রুশদির মতো বিভিন্ন মানুষের সান্নিধ্য। গিয়েছিলেন ফ্রাঙ্কফুর্ট বইমেলা থেকে শুরু করে বিশ্বের নানা বইমেলায়। মিশেছেন নানা ধরনের মানুষের সঙ্গে। সাক্ষী থেকেছেন প্রচুর ঘটনার। সেই সব অভিজ্ঞতাই তিনি টানটান গদ্যে লিখে গিয়েছেন এই আত্মজীবনীমূলক লেখায়। যে লেখা পড়লে শুধু সেই মানুষজনদের নিজস্ব জগৎকে চেনা যায় না, সেই সঙ্গে চেনা যায় এক বিশেষ সময়কে। দেশ পত্রিকায় ধারাবাহিক হিসেবে প্রকাশিত হওয়ার সময়ই এই লেখা আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল। এবার গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হল বাদল বসুর সেই লেখা।
জীবন শুরু করেছিলেন সাইকেল পিওন হিসেবে। তারপর নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে তিনি হয়েছিলেন আনন্দ পাবলিশার্সের প্রকাশক। বাদল বসুর জীবন ছিল সব দিক থেকেই বর্ণময়। সেই বর্ণময় জীবনে তিনি পেয়েছিলেন সত্যজিৎ রায় থেকে রবিশঙ্কর, নীরদচন্দ্র চৌধুরী, অমর্ত্য সেন, শিবরাম চক্রবর্তী, গৌরকিশোর ঘোষ, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সমরেশ বসু, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, শঙ্খ ঘোষ, গুন্টার গ্রাস, সলমন রুশদির মতো বিভিন্ন মানুষের সান্নিধ্য। গিয়েছিলেন ফ্রাঙ্কফুর্ট বইমেলা থেকে শুরু করে বিশ্বের নানা বইমেলায়। মিশেছেন নানা ধরনের মানুষের সঙ্গে। সাক্ষী থেকেছেন প্রচুর ঘটনার। সেই সব অভিজ্ঞতাই তিনি টানটান গদ্যে লিখে গিয়েছেন এই আত্মজীবনীমূলক লেখায়। যে লেখা পড়লে শুধু সেই মানুষজনদের নিজস্ব জগৎকে চেনা যায় না, সেই সঙ্গে চেনা যায় এক বিশেষ সময়কে। দেশ পত্রিকায় ধারাবাহিক হিসেবে প্রকাশিত হওয়ার সময়ই এই লেখা আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল। এবার গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হল বাদল বসুর সেই লেখা।