মতি একজন গাতক (গায়ক) তাকে মনে মনে ভালবাসে ঐ গ্রামেরই একটি মেয়ে কুসুম তার গানের গলাও খুব ভাল, সে সব সময় ভাবে মতি মিয়াকে নিয়ে একটা গানের দল করে দেশে দেশে ঘুরে বেড়াবে। কিন্তু ঢাকা থেকে আসা ঐ গ্রামের জমিদার নাতনি শাহানা কে ভালবাসে মতি তবে জানেনা শাহানা তাকে একজন ভাল মানুষ হিসেবে মুল্যায়ন করে মাত্র। এদিকে কুসুমের বাবা উজান থেকে একটি ছেলে সুরুজ কে নিয়ে আসে কুসুমের সথে বিয়ে দেয়ার জন্য। ঐ গ্রামের বাসিন্দা পরান এর স্ত্রী প্রসব বেদনায় ছটফট করছিল জমিদারের নাতনি শাহানা একজন ডাক্তার এই ভেবে মতি মিয়া তাকে ডেকে আনে। শাহানা এসে বুঝতে উনার পেটের বাচ্চা উল্টে আছে সে বইতে পড়েছে এর চিকিৎসার ব্যাপারে কিন্তু বাস্তবে কখনো করেনি, তবুও কোন উপায় না দেখে সাহস করে সেই সন্তান সাভাবিক ভাবে ডেলিভারি করাতে সক্ষম হয়। এবং যেই জমিদারকে এলাকার সবাই ঘৃনার চোখে দেখত তারা সবাই এখন তাকে সম্মান করে। একদিকে কুসুমের বিয়ের আয়োজন চলছে এন্যদিকে জমিদারের নাতনিরা ঢাকায় ফিরে যাচ্ছে জমিদার সহ, জমিদার ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি মিলিটারীদের বিভিন্ন ভাবে সহায়তা করেছিল তাই গ্রামের সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে তার জমিদার বাড়ি একটি হাসপাতালের জন্য দান করে বিদায় নেয়, আর তাই গ্রামের প্রাই সবাই চলে আসে তাদের বিদায় জানাতে। কুসুম বাড়িতে একা মতিকে না পাওয়ার কষ্টে সে বিষ পান করে, কুসুমের মা টের পেয়ে সবাইকে ডাকে এবং তাকে নিয়ে মতি আর সুরুজ নৌকায় ছোটে ডাক্তার শাহানার ছুতে কিন্তু মাঝপথেই সোয়া চান পাখি চিরনিদ্রায় শায়ীত হয়।
মতি একজন গাতক (গায়ক) তাকে মনে মনে ভালবাসে ঐ গ্রামেরই একটি মেয়ে কুসুম তার গানের গলাও খুব ভাল, সে সব সময় ভাবে মতি মিয়াকে নিয়ে একটা গানের দল করে দেশে দেশে ঘুরে বেড়াবে। কিন্তু ঢাকা থেকে আসা ঐ গ্রামের জমিদার নাতনি শাহানা কে ভালবাসে মতি তবে জানেনা শাহানা তাকে একজন ভাল মানুষ হিসেবে মুল্যায়ন করে মাত্র। এদিকে কুসুমের বাবা উজান থেকে একটি ছেলে সুরুজ কে নিয়ে আসে কুসুমের সথে বিয়ে দেয়ার জন্য। ঐ গ্রামের বাসিন্দা পরান এর স্ত্রী প্রসব বেদনায় ছটফট করছিল জমিদারের নাতনি শাহানা একজন ডাক্তার এই ভেবে মতি মিয়া তাকে ডেকে আনে। শাহানা এসে বুঝতে উনার পেটের বাচ্চা উল্টে আছে সে বইতে পড়েছে এর চিকিৎসার ব্যাপারে কিন্তু বাস্তবে কখনো করেনি, তবুও কোন উপায় না দেখে সাহস করে সেই সন্তান সাভাবিক ভাবে ডেলিভারি করাতে সক্ষম হয়। এবং যেই জমিদারকে এলাকার সবাই ঘৃনার চোখে দেখত তারা সবাই এখন তাকে সম্মান করে। একদিকে কুসুমের বিয়ের আয়োজন চলছে এন্যদিকে জমিদারের নাতনিরা ঢাকায় ফিরে যাচ্ছে জমিদার সহ, জমিদার ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি মিলিটারীদের বিভিন্ন ভাবে সহায়তা করেছিল তাই গ্রামের সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে তার জমিদার বাড়ি একটি হাসপাতালের জন্য দান করে বিদায় নেয়, আর তাই গ্রামের প্রাই সবাই চলে আসে তাদের বিদায় জানাতে। কুসুম বাড়িতে একা মতিকে না পাওয়ার কষ্টে সে বিষ পান করে, কুসুমের মা টের পেয়ে সবাইকে ডাকে এবং তাকে নিয়ে মতি আর সুরুজ নৌকায় ছোটে ডাক্তার শাহানার ছুতে কিন্তু মাঝপথেই সোয়া চান পাখি চিরনিদ্রায় শায়ীত হয়।