গবেষণা কাকে বলে? কীভাবে একজন নবীন গবেষক গবেষণার, জ্ঞান বিজ্ঞানের রাজ্যে পা দিবেন? কীভাবে গুছিয়ে কাজ করে সমস্যার সমাধান করবেন, কীভাবে গবেষণাপত্র লিখবেন ও কোথায় প্রকাশ করবেন, এমনকি কীভাবে একটা নতুন আইডিয়াকে গুছিয়ে লিখবেন, চিন্তা করবেন, ও যাচাই করবেন — এসব নিয়ে নবীন গবেষকেরা অনেক সময়েই সমস্যায় পড়েন।
লেখক রাগিব হাসান পেশায় ও নেশায় একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী। কিন্তু গবেষণা কীভাবে করতে হয়, তা তাঁকে শিখতে হয়েছে, স্নাতক এবং পরে পিএইচডি করার সময়ে অনেক কিছু ধাপে ধাপে হাতে কলমে শিখে তবেই গবেষণার পদ্ধতি তিনি বুঝতে পেরেছেন। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য এটা শেখাটা খুব কঠিন কিছু নয়, কেবল দরকার দিক নির্দেশনার।
বাংলা ভাষায় গবেষণা করার পদ্ধতি নিয়ে খুব বেশি আলোচনা করা হয়নি, এই সংক্রান্ত সবকিছুই ইংরেজিতে। তাই এই বইতে চেষ্টা করা হয়েছে, গবেষণা করার নানা ধাপ, নানা দিককে মাতৃভাষা বাংলায় সবার কাছে তুলে ধরতে। বাংলায় কোনো কিছু সবাই যেভাবে বুঝতে পারেন, অন্য কোনো ভাষায় সেভাবে শেখা সম্ভব না।
বইটা কাদের জন্য?
এই বইটা পড়ে উপকার পেতে হলে আপনাকে গবেষক হতে হবে না, বরং বইটা ছাত্র, গবেষক, শিক্ষক — সবার কথা মাথায় রেখেই লেখা। আপনার যদি স্নাতক, মাস্টার্স বা পিএইচডি পর্যায়ে গবেষণা করা বা থিসিস লেখার দরকার হয়, তাহলে এটা পড়ে আপনি গবেষণার সব পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা পাবেন। এছাড়া একাডেমিক লেখালেখি, গবেষণাপত্র প্রকাশ — এসব কাজের জন্য এখানে রয়েছে বিস্তারিত নির্দেশনা। আমি বইটা খুব সহজ ভাষায় লিখেছি, যাতে করে সবাই এটা পড়ে গবেষণার জগতে প্রবেশ করতে পারেন খুব সহজেই।
বইটা কীভাবে পড়বেন?
বইটা ভাগ করা হয়েছে কয়েকটি অংশে। প্রথমে আলোচনা করা হয়েছে গবেষণা কাকে বলে, এর প্রয়োজনীয়তা এবং মূলনীতি নিয়ে। এর পরে আস্তে আস্তে বলা হয়েছে, কীভাবে গবেষণা শুরু করবেন, বিষয় নির্বাচন ও লিটারেচার রিভিউ করবেন। তার পরে ধাপে ধাপে দেখানো হয়েছে, রিসার্চ পেপার পড়া, বোঝা, এবং নিজের গবেষণাপত্র কীভাবে লিখবেন। গবেষণার সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন আইডিয়া কীভাবে চিন্তা করবেন ও যাচাই করবেন। এছাড়া গবেষণার ফলাফলকে প্রেজেন্টেশন বা বক্তৃতার মাধ্যমে উপস্থাপন করার নানা কৌশল সম্পর্কে লেখা হয়েছে। এবং সবশেষে আলোচনা করা হয়েছে গবেষণার অর্থায়ন কীভাবে করবেন, এবং গবেষণার সাথে আনুসঙ্গিক অনেক বিষয় যেমন গবেষকদের অভ্যাস, গবেষণার জন্য সময় জোগাড় করা, এসব কিছু।
আমাদের নতুন প্রজন্মের তরুণেরা গবেষণার জগতে অনেক বড় কিছু করার ক্ষমতা রাখে। এই উদ্যমী হবু গবেষকদের পথ দেখানোর জন্য এই বইটা লেখা।
গবেষণা কাকে বলে? কীভাবে একজন নবীন গবেষক গবেষণার, জ্ঞান বিজ্ঞানের রাজ্যে পা দিবেন? কীভাবে গুছিয়ে কাজ করে সমস্যার সমাধান করবেন, কীভাবে গবেষণাপত্র লিখবেন ও কোথায় প্রকাশ করবেন, এমনকি কীভাবে একটা নতুন আইডিয়াকে গুছিয়ে লিখবেন, চিন্তা করবেন, ও যাচাই করবেন — এসব নিয়ে নবীন গবেষকেরা অনেক সময়েই সমস্যায় পড়েন।
লেখক রাগিব হাসান পেশায় ও নেশায় একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী। কিন্তু গবেষণা কীভাবে করতে হয়, তা তাঁকে শিখতে হয়েছে, স্নাতক এবং পরে পিএইচডি করার সময়ে অনেক কিছু ধাপে ধাপে হাতে কলমে শিখে তবেই গবেষণার পদ্ধতি তিনি বুঝতে পেরেছেন। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য এটা শেখাটা খুব কঠিন কিছু নয়, কেবল দরকার দিক নির্দেশনার।
বাংলা ভাষায় গবেষণা করার পদ্ধতি নিয়ে খুব বেশি আলোচনা করা হয়নি, এই সংক্রান্ত সবকিছুই ইংরেজিতে। তাই এই বইতে চেষ্টা করা হয়েছে, গবেষণা করার নানা ধাপ, নানা দিককে মাতৃভাষা বাংলায় সবার কাছে তুলে ধরতে। বাংলায় কোনো কিছু সবাই যেভাবে বুঝতে পারেন, অন্য কোনো ভাষায় সেভাবে শেখা সম্ভব না।
বইটা কাদের জন্য?
এই বইটা পড়ে উপকার পেতে হলে আপনাকে গবেষক হতে হবে না, বরং বইটা ছাত্র, গবেষক, শিক্ষক — সবার কথা মাথায় রেখেই লেখা। আপনার যদি স্নাতক, মাস্টার্স বা পিএইচডি পর্যায়ে গবেষণা করা বা থিসিস লেখার দরকার হয়, তাহলে এটা পড়ে আপনি গবেষণার সব পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা পাবেন। এছাড়া একাডেমিক লেখালেখি, গবেষণাপত্র প্রকাশ — এসব কাজের জন্য এখানে রয়েছে বিস্তারিত নির্দেশনা। আমি বইটা খুব সহজ ভাষায় লিখেছি, যাতে করে সবাই এটা পড়ে গবেষণার জগতে প্রবেশ করতে পারেন খুব সহজেই।
বইটা কীভাবে পড়বেন?
বইটা ভাগ করা হয়েছে কয়েকটি অংশে। প্রথমে আলোচনা করা হয়েছে গবেষণা কাকে বলে, এর প্রয়োজনীয়তা এবং মূলনীতি নিয়ে। এর পরে আস্তে আস্তে বলা হয়েছে, কীভাবে গবেষণা শুরু করবেন, বিষয় নির্বাচন ও লিটারেচার রিভিউ করবেন। তার পরে ধাপে ধাপে দেখানো হয়েছে, রিসার্চ পেপার পড়া, বোঝা, এবং নিজের গবেষণাপত্র কীভাবে লিখবেন। গবেষণার সমস্যা সমাধানের জন্য নতুন আইডিয়া কীভাবে চিন্তা করবেন ও যাচাই করবেন। এছাড়া গবেষণার ফলাফলকে প্রেজেন্টেশন বা বক্তৃতার মাধ্যমে উপস্থাপন করার নানা কৌশল সম্পর্কে লেখা হয়েছে। এবং সবশেষে আলোচনা করা হয়েছে গবেষণার অর্থায়ন কীভাবে করবেন, এবং গবেষণার সাথে আনুসঙ্গিক অনেক বিষয় যেমন গবেষকদের অভ্যাস, গবেষণার জন্য সময় জোগাড় করা, এসব কিছু।
আমাদের নতুন প্রজন্মের তরুণেরা গবেষণার জগতে অনেক বড় কিছু করার ক্ষমতা রাখে। এই উদ্যমী হবু গবেষকদের পথ দেখানোর জন্য এই বইটা লেখা।