দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর প্রকাশিত হলো মহিউদ্দিন মোহাম্মদের 'বিশ্বসাহিত্য ভাষণ' সিরিজের প্রথম খণ্ড, যদিও মূল সিরিজে এটি প্রথম খণ্ড নয়। কিন্তু প্রাসঙ্গিকতা বিবেচনায় লেখক এটিকেই প্রথম খণ্ড রূপে প্রকাশ করতে দিয়েছেন। বাংলাদেশের সমাজে মাওলানা রুমির জনগুরুত্বই সম্ভবত এর কারণ। দর্শন ও বিশ্বসাহিত্যে মহিউদ্দিন মোহাম্মদের পাণ্ডিত্য সর্বজনবিদিত। তীব্র গবেষণাধর্মী এ বইটিকেও তিনি স্বভাবজাত সাহিত্যিক মুন্সিয়ানায় সুখপাঠ্য করে তুলেছেন। প্রদর্শন করেছেন তাঁর সুপরিচিত সিগন্যাচার স্টাইল। কঠিন ও জটিল বিষয়কে সহজে বোঝানোর জন্য মহিউদ্দিন মোহাম্মদের গদ্য অপ্রতিদ্বন্দ্বী। রুমিকে নিয়ে ভক্তিবাদী বই বাংলায় শতো শতো আছে, কিন্তু রুমির জীবন ও সাহিত্যকর্মের এমন সাবলীল ও নিরপেক্ষ বিচার বাংলা ভাষায় এই প্রথম মনে করি। সাধারণ পাঠক, যারা সুফিবাদ ও রুমি নিয়ে কৌতূহলী, এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রা/শিক্ষক, যারা বুঝতে চান রুমির জীবনদর্শন ও সাহিত্যকে, তারা সকলেই বইটি থেকে অশেষ উপকৃত হবেন। অনিচ্ছাকৃত মুদ্রণক্রটি নজরে এলে তা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার ও আমাদেরকে অবহিত করার অনুরোধ থাকল।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর প্রকাশিত হলো মহিউদ্দিন মোহাম্মদের 'বিশ্বসাহিত্য ভাষণ' সিরিজের প্রথম খণ্ড, যদিও মূল সিরিজে এটি প্রথম খণ্ড নয়। কিন্তু প্রাসঙ্গিকতা বিবেচনায় লেখক এটিকেই প্রথম খণ্ড রূপে প্রকাশ করতে দিয়েছেন। বাংলাদেশের সমাজে মাওলানা রুমির জনগুরুত্বই সম্ভবত এর কারণ। দর্শন ও বিশ্বসাহিত্যে মহিউদ্দিন মোহাম্মদের পাণ্ডিত্য সর্বজনবিদিত। তীব্র গবেষণাধর্মী এ বইটিকেও তিনি স্বভাবজাত সাহিত্যিক মুন্সিয়ানায় সুখপাঠ্য করে তুলেছেন। প্রদর্শন করেছেন তাঁর সুপরিচিত সিগন্যাচার স্টাইল। কঠিন ও জটিল বিষয়কে সহজে বোঝানোর জন্য মহিউদ্দিন মোহাম্মদের গদ্য অপ্রতিদ্বন্দ্বী। রুমিকে নিয়ে ভক্তিবাদী বই বাংলায় শতো শতো আছে, কিন্তু রুমির জীবন ও সাহিত্যকর্মের এমন সাবলীল ও নিরপেক্ষ বিচার বাংলা ভাষায় এই প্রথম মনে করি। সাধারণ পাঠক, যারা সুফিবাদ ও রুমি নিয়ে কৌতূহলী, এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রা/শিক্ষক, যারা বুঝতে চান রুমির জীবনদর্শন ও সাহিত্যকে, তারা সকলেই বইটি থেকে অশেষ উপকৃত হবেন। অনিচ্ছাকৃত মুদ্রণক্রটি নজরে এলে তা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার ও আমাদেরকে অবহিত করার অনুরোধ থাকল।