পঁচিশ বছরের তরুণী মাঈশা প্রায় এক যুগ পর বাংলাদেশের সীমানার বাইরের আরেকটি দেশ থেকে বাবার সাথে দেখা করতে এসেছে। একসময় মাঈশা ছিল ওর বাবার অতি আদরের রাজকন্যা। কিন্তু এক দুর্ঘটনার কারণে দৃশ্যপট যেন চোখের পলকে পরিবর্তন হয়ে যায়।
বাবাকে ঘিরে অদ্ভুত এক অনুভূতি তৈরি হয় মাঈশার মনে। ওর বাবা কি ওকে দেখামাত্র বুকে জড়িয়ে নেবে? নাকি মাঈশার জন্য অপেক্ষা করছে ওর বাবার অনুভূতিশূন্য নির্বিকার এক চাহনি। এমন এক চাহনি যেখানে কোনো আবেগ নেই, আছে শুধু সীমাহীন নির্লিপ্ততা। মাঈশার ভীষণ ভয় কিন্তু তারপরও সে বাবার কাছে যেতে চায়। পরখ করতে চায় এই চাহনির সত্যতার? অথবা জানতে চায় তার এত কোমল বাবা কেন এই কঠিন বাবায় পরিণত হলো?
মাঈশার মনে অনেক প্রশ্ন। কিন্তু ওর বাবা আহাদ সাহেব ক্ষীণ কণ্ঠে বলেন, “ওই যে বললাম বাবারা কেমন হয় সেটাই ভুলে গিয়েছি।”
পঁচিশ বছরের তরুণী মাঈশা প্রায় এক যুগ পর বাংলাদেশের সীমানার বাইরের আরেকটি দেশ থেকে বাবার সাথে দেখা করতে এসেছে। একসময় মাঈশা ছিল ওর বাবার অতি আদরের রাজকন্যা। কিন্তু এক দুর্ঘটনার কারণে দৃশ্যপট যেন চোখের পলকে পরিবর্তন হয়ে যায়।
বাবাকে ঘিরে অদ্ভুত এক অনুভূতি তৈরি হয় মাঈশার মনে। ওর বাবা কি ওকে দেখামাত্র বুকে জড়িয়ে নেবে? নাকি মাঈশার জন্য অপেক্ষা করছে ওর বাবার অনুভূতিশূন্য নির্বিকার এক চাহনি। এমন এক চাহনি যেখানে কোনো আবেগ নেই, আছে শুধু সীমাহীন নির্লিপ্ততা। মাঈশার ভীষণ ভয় কিন্তু তারপরও সে বাবার কাছে যেতে চায়। পরখ করতে চায় এই চাহনির সত্যতার? অথবা জানতে চায় তার এত কোমল বাবা কেন এই কঠিন বাবায় পরিণত হলো?
মাঈশার মনে অনেক প্রশ্ন। কিন্তু ওর বাবা আহাদ সাহেব ক্ষীণ কণ্ঠে বলেন, “ওই যে বললাম বাবারা কেমন হয় সেটাই ভুলে গিয়েছি।”