বাঙালির সাংগঠনিক প্রতিভা কেন কম? কেন বাঙালির সংগঠন টেকে না? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন এমন একজন বাঙালি, যিনি নিজে গড়ে তুলেছেন এক অনন্য-উদাহরণ সংগঠন, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ—গড়ে তুলেছেন, টিকিয়ে রেখেছেন বিকাশমান। কিন্তু এ-গ্রন্থ তাঁর সংগঠন গড়ে তোলার অভিজ্ঞতার বয়ান নয়, এ হচ্ছে একজন অভিজ্ঞত ও প্রশ্নশীল, মননশীল, প্রাজ্ঞ মানুষের নিজের ভেতরে জেগে ওঠা সওয়ালের জবাব ঢঁড়ে ফেরা, ইতিহাসের মধ্যে, সাহিত্যের মধ্যে, সমাজের মধ্যে এবং নিজের জীবন ও নিজের চারপাশের মধ্যে। মৌলিকভাবেই এ-প্রশ্ন তিনি তুলেছেন, এবং মৌলিকভাবেই এ-প্রশ্নের উত্তর অন্বেষণ করে গেছেন, ফলে আমরা লাভ করেছি একটা প্রায়-দার্শনিক গ্রন্থ। বেদনা, ভালোবাসা আর প্রজ্ঞার সঙ্গে আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ লক্ষ করেছেন, বাঙালির সংগঠনিক দুর্বলতার কারণ তার আত্মপরতা, অসহায়তা, আত্মঘাত আর ঊনস্বাস্থ্য। তিনি খুঁজেছেন এই কারণগুলোর বিদ্যমানতার কারণ। লক্ষ করেছেন আমাদের ইতিহাসে সমষ্টির চেয়ে ব্যক্তি কীভাবে প্রধান হয়ে উঠেছে। চিন্তা আর ভাব, প্রশ্ন আর প্রেম, যুক্তি আর শিল্পের সমাহারের অপূর্ব নিদর্শন এই গ্রন্থ, একই সঙ্গে চিন্তা উদ্রেককারী, মনোহর ও প্রসাদগুণময়।
বাঙালির সাংগঠনিক প্রতিভা কেন কম? কেন বাঙালির সংগঠন টেকে না? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন এমন একজন বাঙালি, যিনি নিজে গড়ে তুলেছেন এক অনন্য-উদাহরণ সংগঠন, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ—গড়ে তুলেছেন, টিকিয়ে রেখেছেন বিকাশমান। কিন্তু এ-গ্রন্থ তাঁর সংগঠন গড়ে তোলার অভিজ্ঞতার বয়ান নয়, এ হচ্ছে একজন অভিজ্ঞত ও প্রশ্নশীল, মননশীল, প্রাজ্ঞ মানুষের নিজের ভেতরে জেগে ওঠা সওয়ালের জবাব ঢঁড়ে ফেরা, ইতিহাসের মধ্যে, সাহিত্যের মধ্যে, সমাজের মধ্যে এবং নিজের জীবন ও নিজের চারপাশের মধ্যে। মৌলিকভাবেই এ-প্রশ্ন তিনি তুলেছেন, এবং মৌলিকভাবেই এ-প্রশ্নের উত্তর অন্বেষণ করে গেছেন, ফলে আমরা লাভ করেছি একটা প্রায়-দার্শনিক গ্রন্থ। বেদনা, ভালোবাসা আর প্রজ্ঞার সঙ্গে আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ লক্ষ করেছেন, বাঙালির সংগঠনিক দুর্বলতার কারণ তার আত্মপরতা, অসহায়তা, আত্মঘাত আর ঊনস্বাস্থ্য। তিনি খুঁজেছেন এই কারণগুলোর বিদ্যমানতার কারণ। লক্ষ করেছেন আমাদের ইতিহাসে সমষ্টির চেয়ে ব্যক্তি কীভাবে প্রধান হয়ে উঠেছে। চিন্তা আর ভাব, প্রশ্ন আর প্রেম, যুক্তি আর শিল্পের সমাহারের অপূর্ব নিদর্শন এই গ্রন্থ, একই সঙ্গে চিন্তা উদ্রেককারী, মনোহর ও প্রসাদগুণময়।