চমকে দেবার মতনই একটির-পর-একটি উপন্যাস লিখে চলেছেন রমাপদ চৌধুরী। শুরু সেই ‘খারিজ’ থেকে। বাংলা সাহিত্যের সম্পূর্ণ আলাদা একটি পথ তিনি নিজেই তৈরি করে নিয়েছেন। তাঁর একেকটি উপন্যাস সে-পথের মাইলস্টোন। প্রত্যেকটি নতুন চমকে ভরা। অথচ সে-চমক অস্বাভাবিক ঘটনা দিয়ে তৈরি। কোনও কাহিনির কারণে নয়। চমক এই জন্যে যে, ঠিক এমনভাবে, এমন সূক্ষ্ম, নিখুঁত ও জীবন্তভাবে, আমাদের মনের ভিতরের চেহারাটা তাঁর মতো করে কেউ যেন তুলে ধরেন না। আমাদের মুখ আর মুখোশ, জোড় আর জোড়াতালি, ফাঁক আর ফাঁকির অবিকল প্রতিফলন তাঁর উপন্যাসের আয়নায়।‘বাড়ি বদলে যায়’-তেও ঠিক একই অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়। নিজস্ব একটুকরো মাথাগোঁজার ঠাই মধ্যবিত্ত জীবনের সাধ-স্বপ্নের চেহারাটা যেমন একদিকে, আরেকদিকে সেই স্বপ্নের লক্ষ্যে পৌঁছনো মানুষের চেহারা বদলের ছবিটিকেও আশ্চর্যভাবে তুলে ধরেছেন রমাপদ চৌধুরী। এর চরিত্রগুলো হুবহু আমরাই। আমি, আপনি, চেনাশোনা আরও অনেকে।সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কারে ভূষিত
চমকে দেবার মতনই একটির-পর-একটি উপন্যাস লিখে চলেছেন রমাপদ চৌধুরী। শুরু সেই ‘খারিজ’ থেকে। বাংলা সাহিত্যের সম্পূর্ণ আলাদা একটি পথ তিনি নিজেই তৈরি করে নিয়েছেন। তাঁর একেকটি উপন্যাস সে-পথের মাইলস্টোন। প্রত্যেকটি নতুন চমকে ভরা। অথচ সে-চমক অস্বাভাবিক ঘটনা দিয়ে তৈরি। কোনও কাহিনির কারণে নয়। চমক এই জন্যে যে, ঠিক এমনভাবে, এমন সূক্ষ্ম, নিখুঁত ও জীবন্তভাবে, আমাদের মনের ভিতরের চেহারাটা তাঁর মতো করে কেউ যেন তুলে ধরেন না। আমাদের মুখ আর মুখোশ, জোড় আর জোড়াতালি, ফাঁক আর ফাঁকির অবিকল প্রতিফলন তাঁর উপন্যাসের আয়নায়।‘বাড়ি বদলে যায়’-তেও ঠিক একই অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়। নিজস্ব একটুকরো মাথাগোঁজার ঠাই মধ্যবিত্ত জীবনের সাধ-স্বপ্নের চেহারাটা যেমন একদিকে, আরেকদিকে সেই স্বপ্নের লক্ষ্যে পৌঁছনো মানুষের চেহারা বদলের ছবিটিকেও আশ্চর্যভাবে তুলে ধরেছেন রমাপদ চৌধুরী। এর চরিত্রগুলো হুবহু আমরাই। আমি, আপনি, চেনাশোনা আরও অনেকে।সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কারে ভূষিত