লোকটাকে আগে কেউ দেখেনি হিরণগড়ে। স্মৃতিভ্রষ্ট সেই মানুষটিকে নিয়ে শুরু হল গোলমাল। রনেশ গুণ আশ্রয় দিল লোকটাকে। নাম দিল, গোপাল। রমেশের মৃত বাবা দীনেশ গুণ আবার ভূত হয়ে এসে গোপালের সঙ্গে দেখা করলেন। গোপাল যে কে সেটা বোঝা মুশকিল। কারও মতে সে গ্যাংস্টার লালু নণ্ডল। আবার পুলিশ তাকে ভাবছে এসডিপিও মাধব সরকার। এদিকে হিরণগড়ের জঙ্গলে বাঘুর সঙ্গে পরিচয় হল নীলুর। সে খুব ভাল গাছে চড়তে পারে। নজর রাখে দুষ্টুলোকেদের উপর। ওদিকে স্বপ্নে এক সাধুবাবা এসে রনাচরণকে ওয়ান পার্সেন্ট ব্রহ্মজ্ঞান দিয়ে গেলেন। সেই ব্রহ্মজ্ঞান আবার কথা বলে রনাচরণের সঙ্গে। এইসব নিয়ে ‘হিরণগড়ের ব্যাপারস্যাপার'।
লোকটাকে আগে কেউ দেখেনি হিরণগড়ে। স্মৃতিভ্রষ্ট সেই মানুষটিকে নিয়ে শুরু হল গোলমাল। রনেশ গুণ আশ্রয় দিল লোকটাকে। নাম দিল, গোপাল। রমেশের মৃত বাবা দীনেশ গুণ আবার ভূত হয়ে এসে গোপালের সঙ্গে দেখা করলেন। গোপাল যে কে সেটা বোঝা মুশকিল। কারও মতে সে গ্যাংস্টার লালু নণ্ডল। আবার পুলিশ তাকে ভাবছে এসডিপিও মাধব সরকার। এদিকে হিরণগড়ের জঙ্গলে বাঘুর সঙ্গে পরিচয় হল নীলুর। সে খুব ভাল গাছে চড়তে পারে। নজর রাখে দুষ্টুলোকেদের উপর। ওদিকে স্বপ্নে এক সাধুবাবা এসে রনাচরণকে ওয়ান পার্সেন্ট ব্রহ্মজ্ঞান দিয়ে গেলেন। সেই ব্রহ্মজ্ঞান আবার কথা বলে রনাচরণের সঙ্গে। এইসব নিয়ে ‘হিরণগড়ের ব্যাপারস্যাপার'।