অকল্পনীয় একটা অপরাধ করে ফেলেছে সানাজানা। স্বামী সায়হামকে খুন করে ফেলেছে সে! সে এখন কী করবে? ক্রাইম সিনে থেকে গিয়ে নিজের অপরাধ স্বীকার করবে? নাকি পালিয়ে যাবে? অনেক চিন্তা ভাবনা করে সে পালাবার সিদ্ধান্ত নিলো। তার এতদিনের সাজানো সংসার, চাকরি, বড়ো বোন ফারজানা- সবকিছু পেছনে ফেলে সে ঘর থেকে বের হয়ে গেল অজানার উদ্দেশ্যে। পুলিশ ক্রাইম সিনে পৌঁছাবার আগেই সে চলে যেতে চায় বহুদূর। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তাকে গভীর রাতে আশ্রয় নিতে হলো ঢাকা থেকে অদূরে অবস্থিত প্রায় পরিত্যক্ত একটা রিসোর্টে। তিন্নি’স রিসোর্টে আশ্রয় নেয়ার পর সে জানতে পারলো, দু’বছর আগে এখানেই খুন হয়েছিল নার্গিস নামের একটা মেয়ে। অন্যদিকে, পাশের দোতলা থেকে তার দিকে তাকিয়ে আছে এক নারী ছায়ামূর্তি। একদিকে পুলিশের ভয়, অন্যদিকে তিন্নি’স রিসোর্টের ভয়ংকর ইতিহাস আর সেই ছায়ামূর্তি। সানজানা এখন কী করবে?
অকল্পনীয় একটা অপরাধ করে ফেলেছে সানাজানা। স্বামী সায়হামকে খুন করে ফেলেছে সে! সে এখন কী করবে? ক্রাইম সিনে থেকে গিয়ে নিজের অপরাধ স্বীকার করবে? নাকি পালিয়ে যাবে? অনেক চিন্তা ভাবনা করে সে পালাবার সিদ্ধান্ত নিলো। তার এতদিনের সাজানো সংসার, চাকরি, বড়ো বোন ফারজানা- সবকিছু পেছনে ফেলে সে ঘর থেকে বের হয়ে গেল অজানার উদ্দেশ্যে। পুলিশ ক্রাইম সিনে পৌঁছাবার আগেই সে চলে যেতে চায় বহুদূর। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তাকে গভীর রাতে আশ্রয় নিতে হলো ঢাকা থেকে অদূরে অবস্থিত প্রায় পরিত্যক্ত একটা রিসোর্টে। তিন্নি’স রিসোর্টে আশ্রয় নেয়ার পর সে জানতে পারলো, দু’বছর আগে এখানেই খুন হয়েছিল নার্গিস নামের একটা মেয়ে। অন্যদিকে, পাশের দোতলা থেকে তার দিকে তাকিয়ে আছে এক নারী ছায়ামূর্তি। একদিকে পুলিশের ভয়, অন্যদিকে তিন্নি’স রিসোর্টের ভয়ংকর ইতিহাস আর সেই ছায়ামূর্তি। সানজানা এখন কী করবে?