কাহিনী সংক্ষেপ- একটা একান্নবর্তী পরিবার, সেখানকার মানুষ আর মানুষগুলোর নানা রকমের সমস্যা, সম্পর্কের টানাপোড়নের মধ্য দিয়ে এগিয়ে গিয়েছে উপন্যাসের কাহিনী! একটা পরিবারের মধ্যেই থাকে নানা মত, ধ্যান ধারনা, জীবনবোধের মানুষ! জীবনের কাছে প্রত্যেকের আলাদা আলাদা চাহিদা। কী হয় যখন এই মত একে অন্যের বিরোধী হয়! গল্পের কাহিনী টুকু নামের এক যুবকের ভাষায় লিখা! অনেকটা তার আত্মকথার মতো। বাবা মা, দুই বোন, বড় চাচা, ছোড় চাচা চাচীর সাথে ঢাকা শহরে তিনতলা এক বাড়িতে থাকে সে! তিনতলা এই বিশাল বাড়িতে তার বাস চিলেকোঠায়! বড় চাচী থাকেন মেয়েদের সাথে আমেরিকায়! বাড়ির প্রত্যেকটা মানুষ একজন আরেকজনের সম্পূর্ণ বিপরীত,তবুও কোথাও যেন একটা মিল আছে! সম্ভবত তারা সবাই ই কিছুটা পাগল আর ইচ্ছাস্বাধীন! কাহিনীর শুরু দুঃসম্পর্কের এক খালুর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে! এই খালুর মেয়ের সাথেই টুকুর এক অদ্ভুত সম্পর্ক! কখনো বন্ধু, কখনো ভাই-বোন কখনো বা নামহীন কোনো অদ্ভুত সম্পর্ক! এদিকে ছোট চাচার দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে শুরু হয় বাসায় এক চরম অশান্তি! নতুন চাচীর প্রথম পক্ষের মেয়ে লরেটা টুকুর মাঝে খুঁজে পায় এক বন্ধুকে! মূলত এই দুই কাহিনীকে কেন্দ্র করে উপন্যাসে আরো অনেক ঘটনার, চরিত্রের আবির্ভাব হয়েছে! জীবনবোধ, নিয়তি, হাস্যরসের সংমিশ্রণে এই গল্প যেন মানুষের বেঁচে থাকার লড়াইকে খুব সাবলীলভাবে বলে যায়.... পাঠ-প্রতিক্রিয়া: লেখক গল্পে কোনো আদর্শ মানুষ এর ছবি আঁকতে চাননি! বরং খুব সূক্ষ্মভাবেই মানুষের ত্রুটিগুলো তুলে ধরে সাধারন মানুষের গল্প লিখেছেন! আবার এই ত্রুটিযুক্ত সাধারন মানুষগুলোই তার লেখনীশক্তির মধ্য দিয়ে হয়ে উঠেছে অসাধারন। এই গল্পের সবচেয়ে ভালো দিক সম্ভবত এটাই যে গল্পের চরিত্রগুলোকে বাস্তবের মানুষ মনে হয়! ভালোলাগার মতো একটা বই! t.
কাহিনী সংক্ষেপ- একটা একান্নবর্তী পরিবার, সেখানকার মানুষ আর মানুষগুলোর নানা রকমের সমস্যা, সম্পর্কের টানাপোড়নের মধ্য দিয়ে এগিয়ে গিয়েছে উপন্যাসের কাহিনী! একটা পরিবারের মধ্যেই থাকে নানা মত, ধ্যান ধারনা, জীবনবোধের মানুষ! জীবনের কাছে প্রত্যেকের আলাদা আলাদা চাহিদা। কী হয় যখন এই মত একে অন্যের বিরোধী হয়! গল্পের কাহিনী টুকু নামের এক যুবকের ভাষায় লিখা! অনেকটা তার আত্মকথার মতো। বাবা মা, দুই বোন, বড় চাচা, ছোড় চাচা চাচীর সাথে ঢাকা শহরে তিনতলা এক বাড়িতে থাকে সে! তিনতলা এই বিশাল বাড়িতে তার বাস চিলেকোঠায়! বড় চাচী থাকেন মেয়েদের সাথে আমেরিকায়! বাড়ির প্রত্যেকটা মানুষ একজন আরেকজনের সম্পূর্ণ বিপরীত,তবুও কোথাও যেন একটা মিল আছে! সম্ভবত তারা সবাই ই কিছুটা পাগল আর ইচ্ছাস্বাধীন! কাহিনীর শুরু দুঃসম্পর্কের এক খালুর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে! এই খালুর মেয়ের সাথেই টুকুর এক অদ্ভুত সম্পর্ক! কখনো বন্ধু, কখনো ভাই-বোন কখনো বা নামহীন কোনো অদ্ভুত সম্পর্ক! এদিকে ছোট চাচার দ্বিতীয় বিয়ে নিয়ে শুরু হয় বাসায় এক চরম অশান্তি! নতুন চাচীর প্রথম পক্ষের মেয়ে লরেটা টুকুর মাঝে খুঁজে পায় এক বন্ধুকে! মূলত এই দুই কাহিনীকে কেন্দ্র করে উপন্যাসে আরো অনেক ঘটনার, চরিত্রের আবির্ভাব হয়েছে! জীবনবোধ, নিয়তি, হাস্যরসের সংমিশ্রণে এই গল্প যেন মানুষের বেঁচে থাকার লড়াইকে খুব সাবলীলভাবে বলে যায়.... পাঠ-প্রতিক্রিয়া: লেখক গল্পে কোনো আদর্শ মানুষ এর ছবি আঁকতে চাননি! বরং খুব সূক্ষ্মভাবেই মানুষের ত্রুটিগুলো তুলে ধরে সাধারন মানুষের গল্প লিখেছেন! আবার এই ত্রুটিযুক্ত সাধারন মানুষগুলোই তার লেখনীশক্তির মধ্য দিয়ে হয়ে উঠেছে অসাধারন। এই গল্পের সবচেয়ে ভালো দিক সম্ভবত এটাই যে গল্পের চরিত্রগুলোকে বাস্তবের মানুষ মনে হয়! ভালোলাগার মতো একটা বই! t.