হলুদ নদী সবুজ বন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যুর বছর (১৯৫৬) প্রকাশিত প্রথম, এবং কালানুক্রমিকতায় ৩২-সংখ্যক উপন্যাস ।
লেখকের কথা:
উপন্যাসে ভূমিকার বালাই জুড়ে দেওয়া আমি পছন্দ করিনা । কবিতা গল্প উপন্যাসের আগাগোড়া সবটাই লেখকের ভুমিকা- সেই সঙ্গে আবার শুধু নিয়মরক্ষার জন্য লেখকের ব্যক্তিগত খানিকটা বক্তব্য যোগ করা ছেলেমানুষী ছাড়া কিছুই নয় ।
তবে বিশেষ ক্ষেত্রে কোনো বিষয়ে পাঠকসমাজে কৈফিয়ত পেশ করা লেখকের অবশ্য- পালনীয় কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায় । ক্ষমা- ভিক্ষা নয়, বইয়ের গোড়ায় পাঠক- সমালোচকের ক্ষমা চেয়ে রাখাও সাধারণ নিয়মে ছ্যাবলামির মত বিশ্রী অপরাধ ।
হলুদ নদী সবুজ বন আট দশ মাস আগে বেরিয়ে যাওয়া উচিত ছিল। আমার শরীর খারাপ, এই দোষে বইটা এতদিন আটক হয়েছিল । দোষ আমার । প্রকাশকের কোনো ত্রুটি ঘটেনি ।
হলুদ নদী সবুজ বন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যুর বছর (১৯৫৬) প্রকাশিত প্রথম, এবং কালানুক্রমিকতায় ৩২-সংখ্যক উপন্যাস ।
লেখকের কথা:
উপন্যাসে ভূমিকার বালাই জুড়ে দেওয়া আমি পছন্দ করিনা । কবিতা গল্প উপন্যাসের আগাগোড়া সবটাই লেখকের ভুমিকা- সেই সঙ্গে আবার শুধু নিয়মরক্ষার জন্য লেখকের ব্যক্তিগত খানিকটা বক্তব্য যোগ করা ছেলেমানুষী ছাড়া কিছুই নয় ।
তবে বিশেষ ক্ষেত্রে কোনো বিষয়ে পাঠকসমাজে কৈফিয়ত পেশ করা লেখকের অবশ্য- পালনীয় কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায় । ক্ষমা- ভিক্ষা নয়, বইয়ের গোড়ায় পাঠক- সমালোচকের ক্ষমা চেয়ে রাখাও সাধারণ নিয়মে ছ্যাবলামির মত বিশ্রী অপরাধ ।
হলুদ নদী সবুজ বন আট দশ মাস আগে বেরিয়ে যাওয়া উচিত ছিল। আমার শরীর খারাপ, এই দোষে বইটা এতদিন আটক হয়েছিল । দোষ আমার । প্রকাশকের কোনো ত্রুটি ঘটেনি ।