বাংলা সাহিত্যে ব্যঙ্গরচনার জগতে আবুল মনসুর আহমদের ‘আয়না’ একটি কালজয়ী গ্রন্থ। ১৯৩৫ সালে প্রকাশিত এই অবিস্মরণীয় ব্যঙ্গ গল্প-গ্রন্থের ভূমিকায় কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছিলেন, ‘এমনি আয়নায় শুধু মানুষের বাইরের প্রতিচ্ছবিই দেখা যায় কিন্তু আমার বন্ধু শিল্প আবুল মনসুর যে আয়না তৈরি করেছেন, তাতে মানুষের অন্তরের রূপ ধরা পড়েছে। যে-সমস্ত মানুষ হরেক রকমের মুখোশ পরে আমাদের সমাজে অবাধে বিচরণ করছে, আবুল মনসুরের আয়নার ভেতরে তাদের স্বরূপ-মূর্তি বন্য ভীষণতা নিয়ে ফুটে উঠেছে।… ব্যঙ্গ-দৃষ্টিতে অসাধারণ প্রতিভার প্রয়োজন।… বন্ধু আবুল মনসুরের হাত-সাফাই দেখে বিস্মিত হলুম। ভাষার কান মলে রস সৃষ্টির ক্ষমতা আবুল মনসুরের অসাধারণ।’ এই অসাধারণ সৃষ্টির অবিকৃত এবং সুসম্পাদিত একটি নির্ভরযোগ্য সংস্করণ এই গ্রন্থ। যদিও এটি সব শ্রেণীর অবিস্মরণীয় ‘আয়না’ গ্রন্থের ষষ্ঠদশ মুদ্রণ। সব শ্রেণীর পাঠক এই সুসম্পাদিত গ্রন্থটি পড়ে আনন্দ পাবেন।
সম্পাদকীয় ভূমিকা ছাড়াও এ গ্রন্থের শেষে প্রদত্ত শব্দার্থ কুঞ্চিকা পাঠকের সরাস্বাদনে সহায়ক হবে বলেই আমাদের বিশ্বাস।
বাংলা সাহিত্যে ব্যঙ্গরচনার জগতে আবুল মনসুর আহমদের ‘আয়না’ একটি কালজয়ী গ্রন্থ। ১৯৩৫ সালে প্রকাশিত এই অবিস্মরণীয় ব্যঙ্গ গল্প-গ্রন্থের ভূমিকায় কাজী নজরুল ইসলাম লিখেছিলেন, ‘এমনি আয়নায় শুধু মানুষের বাইরের প্রতিচ্ছবিই দেখা যায় কিন্তু আমার বন্ধু শিল্প আবুল মনসুর যে আয়না তৈরি করেছেন, তাতে মানুষের অন্তরের রূপ ধরা পড়েছে। যে-সমস্ত মানুষ হরেক রকমের মুখোশ পরে আমাদের সমাজে অবাধে বিচরণ করছে, আবুল মনসুরের আয়নার ভেতরে তাদের স্বরূপ-মূর্তি বন্য ভীষণতা নিয়ে ফুটে উঠেছে।… ব্যঙ্গ-দৃষ্টিতে অসাধারণ প্রতিভার প্রয়োজন।… বন্ধু আবুল মনসুরের হাত-সাফাই দেখে বিস্মিত হলুম। ভাষার কান মলে রস সৃষ্টির ক্ষমতা আবুল মনসুরের অসাধারণ।’ এই অসাধারণ সৃষ্টির অবিকৃত এবং সুসম্পাদিত একটি নির্ভরযোগ্য সংস্করণ এই গ্রন্থ। যদিও এটি সব শ্রেণীর অবিস্মরণীয় ‘আয়না’ গ্রন্থের ষষ্ঠদশ মুদ্রণ। সব শ্রেণীর পাঠক এই সুসম্পাদিত গ্রন্থটি পড়ে আনন্দ পাবেন।
সম্পাদকীয় ভূমিকা ছাড়াও এ গ্রন্থের শেষে প্রদত্ত শব্দার্থ কুঞ্চিকা পাঠকের সরাস্বাদনে সহায়ক হবে বলেই আমাদের বিশ্বাস।