কোলকাতা শহরের প্রাণকেন্দ্র ওয়েলেসলি স্ট্রিট এবং পিটার্স লেনে অবস্থিত মডার্ন ইন্সটিটিউশনকে একবাক্যে আদর্শ স্কুল বৈ অন্য কোনো বিশেষণে ভূষিত করবার জো নেই। স্কুলের প্রধান ক্লার্কওয়েল সাহেব স্বদেশী লোক না হওয়া সত্ত্বেও শিক্ষা ও শিক্ষার্থীর প্রতি অনুরাগ তাঁকে করেছে অনন্য। লোকে তাই স্কুলটাকে ক্লার্কওয়েল সাহেবের স্কুল বলেই বেশি চেনে। এই স্কুলকে ঘিরেই জীবন কেটে যাচ্ছে যদুবাবু, ক্ষেত্রবাবু, নারায়ণ বাবু, মি: আলম, জ্যোতির্বিনোদ, রামেন্দুবাবু সহ আরও অনেকের। সাথে আছেন নিচু ক্লাসে ইংরেজি পড়ানো তরুণী মিস সিবসন। কিন্তু একসময় এই দেদীপ্যমান জ্ঞানের আঁতুড়ঘরেই গড়ে ওঠে নানান ভ্রান্তির বেড়াজাল। এরই মাঝে দামামা বেজে ওঠে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের। শিক্ষক মহলের নিকট কারাগারসম এই চার দেয়ালের স্কুলটা সহসা হয়ে ওঠে এক মায়ার আশ্রয়। অথচ সেই স্কুলে কান পাতলে আজও শোনা যায় ক্লার্কওয়েল সাহেবের সেই অমোঘ বাণী “যদি না পোষায়, মাই ডোর ইজ ওপন…”
কোলকাতা শহরের প্রাণকেন্দ্র ওয়েলেসলি স্ট্রিট এবং পিটার্স লেনে অবস্থিত মডার্ন ইন্সটিটিউশনকে একবাক্যে আদর্শ স্কুল বৈ অন্য কোনো বিশেষণে ভূষিত করবার জো নেই। স্কুলের প্রধান ক্লার্কওয়েল সাহেব স্বদেশী লোক না হওয়া সত্ত্বেও শিক্ষা ও শিক্ষার্থীর প্রতি অনুরাগ তাঁকে করেছে অনন্য। লোকে তাই স্কুলটাকে ক্লার্কওয়েল সাহেবের স্কুল বলেই বেশি চেনে। এই স্কুলকে ঘিরেই জীবন কেটে যাচ্ছে যদুবাবু, ক্ষেত্রবাবু, নারায়ণ বাবু, মি: আলম, জ্যোতির্বিনোদ, রামেন্দুবাবু সহ আরও অনেকের। সাথে আছেন নিচু ক্লাসে ইংরেজি পড়ানো তরুণী মিস সিবসন। কিন্তু একসময় এই দেদীপ্যমান জ্ঞানের আঁতুড়ঘরেই গড়ে ওঠে নানান ভ্রান্তির বেড়াজাল। এরই মাঝে দামামা বেজে ওঠে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের। শিক্ষক মহলের নিকট কারাগারসম এই চার দেয়ালের স্কুলটা সহসা হয়ে ওঠে এক মায়ার আশ্রয়। অথচ সেই স্কুলে কান পাতলে আজও শোনা যায় ক্লার্কওয়েল সাহেবের সেই অমোঘ বাণী “যদি না পোষায়, মাই ডোর ইজ ওপন…”