ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছিল একত্রিশ বছরের তরুণ যুবা ললিত। সাময়িক সুস্থতার পর ছাড়া পেল হাসপাতাল থেকে— তাকে নিতে এল বাড়িওলার ছেলে শম্ভু আর অভিন্নহৃদয় বন্ধু তুলসী।... সূচনার এই সামান্য আয়োজন থেকে ‘পারাপার’ উপন্যাসের কাহিনিকে ধীরে ধীরে, কিন্তু আশ্চর্য নৈপূণ্যে, লেখক যান এক বিশাল, ব্যাপ্ত জগতের মধ্যে— ঘটনার সংঘাতে যেখানে প্রত্যক্ষ ও অনুভব্য যাবতীয় অভিজ্ঞতা বদলে যায় প্রতি মুহূর্তে, গার্হস্থ্য আর অধ্যাত্ম হয়ে পড়ে একাকার। ললিত, ললিতের বুড়ি মা, তুলসী, মৃদুলা, সঞ্জয়, রিনি, আদিত্য, শাস্বতী, অপর্ণা, বিমান আর রমেন (যার চোখের দিকে তাকিয়ে আত্মহত্যায় মগ্ন দুঃখী মানুষও পায় ঈশ্বরের সানিধ্য), বিভিন্ন ও পরস্পরবিরোধী এইসব চরিত্রের সংলগ্ন হয়ে এগিয়ে চলে জীবন— এক বিচিত্র সমগ্রতার দিকে। দুঃখ থেকে আনন্দের, প্রত্যাখ্যান থেকে প্রেমের, মৃত্যু থেকে জীবনের দিকে চলেছে মানুষের নিরন্তর ও তাৎপর্যময় পারাপার। পাঠককে সেই মহত্তম বোধের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় তাঁর এই আন্তরিক উপন্যাসে।
ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছিল একত্রিশ বছরের তরুণ যুবা ললিত। সাময়িক সুস্থতার পর ছাড়া পেল হাসপাতাল থেকে— তাকে নিতে এল বাড়িওলার ছেলে শম্ভু আর অভিন্নহৃদয় বন্ধু তুলসী।... সূচনার এই সামান্য আয়োজন থেকে ‘পারাপার’ উপন্যাসের কাহিনিকে ধীরে ধীরে, কিন্তু আশ্চর্য নৈপূণ্যে, লেখক যান এক বিশাল, ব্যাপ্ত জগতের মধ্যে— ঘটনার সংঘাতে যেখানে প্রত্যক্ষ ও অনুভব্য যাবতীয় অভিজ্ঞতা বদলে যায় প্রতি মুহূর্তে, গার্হস্থ্য আর অধ্যাত্ম হয়ে পড়ে একাকার। ললিত, ললিতের বুড়ি মা, তুলসী, মৃদুলা, সঞ্জয়, রিনি, আদিত্য, শাস্বতী, অপর্ণা, বিমান আর রমেন (যার চোখের দিকে তাকিয়ে আত্মহত্যায় মগ্ন দুঃখী মানুষও পায় ঈশ্বরের সানিধ্য), বিভিন্ন ও পরস্পরবিরোধী এইসব চরিত্রের সংলগ্ন হয়ে এগিয়ে চলে জীবন— এক বিচিত্র সমগ্রতার দিকে। দুঃখ থেকে আনন্দের, প্রত্যাখ্যান থেকে প্রেমের, মৃত্যু থেকে জীবনের দিকে চলেছে মানুষের নিরন্তর ও তাৎপর্যময় পারাপার। পাঠককে সেই মহত্তম বোধের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় তাঁর এই আন্তরিক উপন্যাসে।