১৯৯০ সালের ৩ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে ভাঙা হল বার্লিনের প্রাচীর, এক হল দুই জার্মানি। ঐতিহাসিক এই সন্ধিক্ষণে উন্মাদনাময় মিলনােৎসবের প্রত্যক্ষ সাক্ষী রূপে এক বন্ধুকে নিয়ে উপস্থিত ছিলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। আরও দু-চারজন বন্ধুকে সঙ্গী করে সেখান থেকে তিনি যান হাঙ্গেরি, রুমানিয়া এবং পােল্যান্ডে। প্রায় বিনা যুদ্ধে, কোনও সাম্রাজ্যের পতনের মতন, পূর্ব ইউরােপের যেসব দেশে ঘটে গেছে বিস্ময়কর পালাবদল, এই দেশগুলিও তাদের অন্যতম। সমাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘােষণা করে। সেখানকার মানুষ ফিরতে চাইতেন গণতন্ত্রে। অথচ মানুষের সভ্যতার যে অগ্রগতি তাতে গােষ্ঠিতন্ত্র, রাজতন্ত্র, সামন্ততন্ত্র, ধনতন্ত্র এবং গণতন্ত্র পার হয়ে সমাজতন্ত্রের দিকেই ইতিহাসের স্বাভাবিক পদক্ষেপ। তবু এইসব দেশে সমাজতন্ত্র ব্যর্থ হল কেন? এই বিস্ময় এবং প্রশ্ন নিয়েই প্রতিটি দেশ ঘুরেছেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, মিশেছেন স্থানীয় মানুষদের সঙ্গে, জেনেছেন তাঁদের মতামত। সেই প্রত্যক্ষ দর্শন ও অভিজ্ঞতারই পরিচয় এই দুরন্ত কৌতূহলকর গ্রন্থে।
১৯৯০ সালের ৩ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে ভাঙা হল বার্লিনের প্রাচীর, এক হল দুই জার্মানি। ঐতিহাসিক এই সন্ধিক্ষণে উন্মাদনাময় মিলনােৎসবের প্রত্যক্ষ সাক্ষী রূপে এক বন্ধুকে নিয়ে উপস্থিত ছিলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। আরও দু-চারজন বন্ধুকে সঙ্গী করে সেখান থেকে তিনি যান হাঙ্গেরি, রুমানিয়া এবং পােল্যান্ডে। প্রায় বিনা যুদ্ধে, কোনও সাম্রাজ্যের পতনের মতন, পূর্ব ইউরােপের যেসব দেশে ঘটে গেছে বিস্ময়কর পালাবদল, এই দেশগুলিও তাদের অন্যতম। সমাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘােষণা করে। সেখানকার মানুষ ফিরতে চাইতেন গণতন্ত্রে। অথচ মানুষের সভ্যতার যে অগ্রগতি তাতে গােষ্ঠিতন্ত্র, রাজতন্ত্র, সামন্ততন্ত্র, ধনতন্ত্র এবং গণতন্ত্র পার হয়ে সমাজতন্ত্রের দিকেই ইতিহাসের স্বাভাবিক পদক্ষেপ। তবু এইসব দেশে সমাজতন্ত্র ব্যর্থ হল কেন? এই বিস্ময় এবং প্রশ্ন নিয়েই প্রতিটি দেশ ঘুরেছেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, মিশেছেন স্থানীয় মানুষদের সঙ্গে, জেনেছেন তাঁদের মতামত। সেই প্রত্যক্ষ দর্শন ও অভিজ্ঞতারই পরিচয় এই দুরন্ত কৌতূহলকর গ্রন্থে।