ফ্ল্যাপে লিখা কথা তার নাম কুটু মিয়া। বয়স চল্লিশ থেকে পঞ্চাশের মধ্যে। সে বাবুর্চি কাজ জানে। বাংলা , ইংলিশ, থাই, মোগলাই সব ধরনের রান্না পারে। পাইলট স্যার তাকে একটা সার্টিফিকেট দিয়েছেন। এই সার্টিফিকেট নিয়ে সে কাজ করতে এসেছে আলাউদ্দিন সাহেবের বাড়িতে। আলাউদ্দিন সাহেবের কুটু মিয়াকে পছন্দ হলো না। তাঁর নাম হলো কোথাও কোনো সমস্যা আছে। সমস্যা তিনি ধরতে পারছেন না। ইচ্ছার বিরুদ্ধে তিনি ধরতে পারছেন না। তাঁর জীবনের বদলে যেতে শুরু করে। এক সময় দেখা গেল তিনি কুটু মিয়কে সঙ্গে নিয়ে গুনগুন করে গান গাইছেন- যমুনার জল দেখতে কালো স্নান করিতে লাগে ভালো যৌবন ভাসিয়া গেছে জলে।। ‘কুটু মিয়া’ ভয়ঙ্কর অন্ধকার এক ভু্বনের গল্প। চেতনার অতল গহ্বরে জন্মানো আতঙ্কের গল্প। যে আতঙ্ক আমরা গোপনে লালন করি কিন্তু এখনো তার মুখোমুখি হই না।
ফ্ল্যাপে লিখা কথা তার নাম কুটু মিয়া। বয়স চল্লিশ থেকে পঞ্চাশের মধ্যে। সে বাবুর্চি কাজ জানে। বাংলা , ইংলিশ, থাই, মোগলাই সব ধরনের রান্না পারে। পাইলট স্যার তাকে একটা সার্টিফিকেট দিয়েছেন। এই সার্টিফিকেট নিয়ে সে কাজ করতে এসেছে আলাউদ্দিন সাহেবের বাড়িতে। আলাউদ্দিন সাহেবের কুটু মিয়াকে পছন্দ হলো না। তাঁর নাম হলো কোথাও কোনো সমস্যা আছে। সমস্যা তিনি ধরতে পারছেন না। ইচ্ছার বিরুদ্ধে তিনি ধরতে পারছেন না। তাঁর জীবনের বদলে যেতে শুরু করে। এক সময় দেখা গেল তিনি কুটু মিয়কে সঙ্গে নিয়ে গুনগুন করে গান গাইছেন- যমুনার জল দেখতে কালো স্নান করিতে লাগে ভালো যৌবন ভাসিয়া গেছে জলে।। ‘কুটু মিয়া’ ভয়ঙ্কর অন্ধকার এক ভু্বনের গল্প। চেতনার অতল গহ্বরে জন্মানো আতঙ্কের গল্প। যে আতঙ্ক আমরা গোপনে লালন করি কিন্তু এখনো তার মুখোমুখি হই না।