হারানবাবুর প্রায়ই ঘড়ি হারিয়ে ফেলেন, আবার ঘড়ি ছাড়াও তাঁর ঠিক চলে না। তিনশো বাইশতম ঘড়িটা হারিয়ে ফেলার পর তিনি বেশ মনমরা হয়ে ছিলেন, তবে বড়ছেলে সত্যগুণ কলকাতা থেকে একটা নতুন ধরনের ঘড়ি এনে দেয়ার পর আবার চাঙ্গা হয়ে উঠলেন। কিন্তু ঘড়িটার মাঝে সম্ভবত ভূতুড়ে কোনো ব্যাপার আছে, কিন্তু ঠিক ধরতে পারা যাচ্ছে না। হারানবাবুর বাল্যবন্ধু জটাই তান্ত্রিকের অবশ্য দৃঢ় বিশ্বাস যে, ঘড়িটার সঙ্গে নির্ঘাত অলৌকিক কোনো যোগসূত্র আছে। কিন্তু হারানবাবু তো ঘোর নাস্তিক মানুষ, ভূতপ্রেতে বিশ্বাস করবার উপায় যে তাঁর নেই!
হারানবাবুর প্রায়ই ঘড়ি হারিয়ে ফেলেন, আবার ঘড়ি ছাড়াও তাঁর ঠিক চলে না। তিনশো বাইশতম ঘড়িটা হারিয়ে ফেলার পর তিনি বেশ মনমরা হয়ে ছিলেন, তবে বড়ছেলে সত্যগুণ কলকাতা থেকে একটা নতুন ধরনের ঘড়ি এনে দেয়ার পর আবার চাঙ্গা হয়ে উঠলেন। কিন্তু ঘড়িটার মাঝে সম্ভবত ভূতুড়ে কোনো ব্যাপার আছে, কিন্তু ঠিক ধরতে পারা যাচ্ছে না। হারানবাবুর বাল্যবন্ধু জটাই তান্ত্রিকের অবশ্য দৃঢ় বিশ্বাস যে, ঘড়িটার সঙ্গে নির্ঘাত অলৌকিক কোনো যোগসূত্র আছে। কিন্তু হারানবাবু তো ঘোর নাস্তিক মানুষ, ভূতপ্রেতে বিশ্বাস করবার উপায় যে তাঁর নেই!