দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে দেশবিভাগ পর্যন্ত কাল-পর্ব ধরে জননী উপন্যাসটি রচিত হলেও সমসাময়িক কালের গ্রাম-বাংলার সমাজজীবনের ছবি তাতে পাওয়া যায় না। উপন্যাসের পটভূমি সম্ভবত আরো আগের অর্থাৎ বিভাগপূর্ব বাংলাদেশের গ্রাম; লেখকের বর্ণনায় গ্র্যান্ড ট্র্যাঙ্ক রোডের পাশে ছোট্ট এই গ্রাম মহেশডাঙা। গরীব কৃষক ও গ্রামীণ বৃত্তিজীবী মানুষের অর্থনৈতিক অনটনের ও নানা সমস্যার চিত্রকে উপজীব্য করে এ-উপন্যাসটি রচিত। 'জননী' উপন্যাস মূলত মহেশডাঙা গ্রামের দরিদ্র লাঞ্ছিত কয়েকটি পরিবারের, বিশেষ করে, উপন্যাসের অন্যতম প্রধান চরিত্র দরিয়াবিবির দুঃখ দুর্দশাপূর্ণ সাহসিক জীবন সংগ্রামের কাহিনী। দরিয়া আর আজহারের জীবন কাহিনীর পাশাপাশি এ উপন্যাসে পল্লী পরিবেশে নব জীবনের নানা ভাঙ্গা-গড়া, অর্থনৈতিক নিষ্পেষণ, অন্তর্দাহ ও নানা নিপীড়নের বাস্তবচিত্র অঙ্কিত হয়েছে ।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে দেশবিভাগ পর্যন্ত কাল-পর্ব ধরে জননী উপন্যাসটি রচিত হলেও সমসাময়িক কালের গ্রাম-বাংলার সমাজজীবনের ছবি তাতে পাওয়া যায় না। উপন্যাসের পটভূমি সম্ভবত আরো আগের অর্থাৎ বিভাগপূর্ব বাংলাদেশের গ্রাম; লেখকের বর্ণনায় গ্র্যান্ড ট্র্যাঙ্ক রোডের পাশে ছোট্ট এই গ্রাম মহেশডাঙা। গরীব কৃষক ও গ্রামীণ বৃত্তিজীবী মানুষের অর্থনৈতিক অনটনের ও নানা সমস্যার চিত্রকে উপজীব্য করে এ-উপন্যাসটি রচিত। 'জননী' উপন্যাস মূলত মহেশডাঙা গ্রামের দরিদ্র লাঞ্ছিত কয়েকটি পরিবারের, বিশেষ করে, উপন্যাসের অন্যতম প্রধান চরিত্র দরিয়াবিবির দুঃখ দুর্দশাপূর্ণ সাহসিক জীবন সংগ্রামের কাহিনী। দরিয়া আর আজহারের জীবন কাহিনীর পাশাপাশি এ উপন্যাসে পল্লী পরিবেশে নব জীবনের নানা ভাঙ্গা-গড়া, অর্থনৈতিক নিষ্পেষণ, অন্তর্দাহ ও নানা নিপীড়নের বাস্তবচিত্র অঙ্কিত হয়েছে ।