হরিপুর গাঁয়ে একটা সময়ে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মাঝে অনেক রেষারেষি ছিলো, কিন্তু কালক্রমে তারা সবাই পরস্পরের খুব ভালো সঙ্গী হয়ে ওঠে। গাঁয়ের একপ্রান্তে একটেরে জঙ্গুলে বাড়িতে সরলাবুড়ির আশ্রিত ছিলো শূলপাণি নামের এক খ্যাপাটে লোক। বুড়ি মারা যাবার পর সে একাই থাকতো সেই বাড়িতে, কারো সাথে বড় মিশতো না। প্রতিরাতে ঠিক আটটায় সে বিকট শব্দে হেসে উঠতো, আর গোটা গাঁ সেই শব্দ শুনতে পেতো। কিন্তু কে জানে কেন, এক রাতে শূলপাণি হাসলো না। কী হয়েছে শূলপাণির?
হরিপুর গাঁয়ে একটা সময়ে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের মাঝে অনেক রেষারেষি ছিলো, কিন্তু কালক্রমে তারা সবাই পরস্পরের খুব ভালো সঙ্গী হয়ে ওঠে। গাঁয়ের একপ্রান্তে একটেরে জঙ্গুলে বাড়িতে সরলাবুড়ির আশ্রিত ছিলো শূলপাণি নামের এক খ্যাপাটে লোক। বুড়ি মারা যাবার পর সে একাই থাকতো সেই বাড়িতে, কারো সাথে বড় মিশতো না। প্রতিরাতে ঠিক আটটায় সে বিকট শব্দে হেসে উঠতো, আর গোটা গাঁ সেই শব্দ শুনতে পেতো। কিন্তু কে জানে কেন, এক রাতে শূলপাণি হাসলো না। কী হয়েছে শূলপাণির?