ফ্ল্যাপে লিখা কথাঃ হিমু। বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় চরিত্রেগুলোর একটি। অদ্ভুত ও মজার নানা ঘটনার মুখোমুখি হয় সে নানা সময়ে। কখনো কখনো এইসব ঘটনার নিয়ন্ত্রক সে-ই। অলৌকিক ক্ষমতার দরুন বহু ঘটনার পূর্বাভাসও পায় হিমু। হিমুর নতুন এই উপাখ্যানটি রচিত হয়েছে হার্ভার্ডের ফিজিক্সের পিএইচডি ডক্টর আখলাকুর রহমান চৌধুরী ওরফে বল্টু এবং তার সংগে হিমুর সম্পৃক্ততাকে ঘিরে। তুতুরি নামে অদ্ভুত এক মেয়েও এই উপাখ্যানের অন্যতম চরিত্র। হিমুর মাজেদা খালার বান্ধবীর মেয়ে তুতুরি। হার্ভার্ড পিএইচডি বল্টুভাইয়ের সংগে তার বিয়ে দিতে আগ্রহী মাজেদা খালা। এদিকে হিমু সম্প্রতি এক মাজারের খাদেমের অ্যাসিসটেন্টগিরি করছে। খাদেম মানুষটি অদ্ভুত। তিনিও এই উপাখ্যানের একটি চরিত্র। এছাড়া তুতুরির এক শিক্ষক-ছাত্রীদের নানাভাবে ভুলিয়ে পাশবিক বাসনা চরিতার্থ করাই যার অন্যতম উদ্দেশ্যে-তার কথাও এই উপাখ্যানে বর্ণিত হয়েছে। নানা ঘটনা পরম্পরায় হিমুকে কেন্দ্র করে উপন্যাসের কাহিনি এগিয়েছে সাবলীলভাবে। হিমু-সিরিজের অন্য উপন্যাসগুলোর মতোই এই উপন্যাসটিও হিমু-ভক্তদের আলোড়িত করবে।
ভূমিকাঃ আমার কিছু পাঠক আছেন, যারা হিমু-বিষয়ক রচনাগুলি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করেন। এই উপন্যাসটির ক্ষেত্রে তারা যেন সে রকম কিছু না ভাবেন। এখানে গল্পকার হিসাবে আমি নেহায়েত এই গল্প ফেঁদেছি। ধর্ম ও বিজ্ঞান নিয়ে তুলনামূলক আলোচনায় যাই নি। সেরকম ইচ্ছা আমি জটিল প্রবন্ধই লিখব। হিমু রচনায় হাত দেব না। হিমু-বিষয়ক প্রতিটি লেখাতেই আমি এই ভুবনের রহস্যময়তার দিকে ইঙ্গিত করেছি। তার বেশি কিছু না। আমি নিজে জগতের রহস্যময়তা দেখে প্রতিনিয়ত অভিভূত হই। আমি চাই, আমার পাঠকরাও অভিভূত হোক।
ফ্ল্যাপে লিখা কথাঃ হিমু। বাংলা সাহিত্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় চরিত্রেগুলোর একটি। অদ্ভুত ও মজার নানা ঘটনার মুখোমুখি হয় সে নানা সময়ে। কখনো কখনো এইসব ঘটনার নিয়ন্ত্রক সে-ই। অলৌকিক ক্ষমতার দরুন বহু ঘটনার পূর্বাভাসও পায় হিমু। হিমুর নতুন এই উপাখ্যানটি রচিত হয়েছে হার্ভার্ডের ফিজিক্সের পিএইচডি ডক্টর আখলাকুর রহমান চৌধুরী ওরফে বল্টু এবং তার সংগে হিমুর সম্পৃক্ততাকে ঘিরে। তুতুরি নামে অদ্ভুত এক মেয়েও এই উপাখ্যানের অন্যতম চরিত্র। হিমুর মাজেদা খালার বান্ধবীর মেয়ে তুতুরি। হার্ভার্ড পিএইচডি বল্টুভাইয়ের সংগে তার বিয়ে দিতে আগ্রহী মাজেদা খালা। এদিকে হিমু সম্প্রতি এক মাজারের খাদেমের অ্যাসিসটেন্টগিরি করছে। খাদেম মানুষটি অদ্ভুত। তিনিও এই উপাখ্যানের একটি চরিত্র। এছাড়া তুতুরির এক শিক্ষক-ছাত্রীদের নানাভাবে ভুলিয়ে পাশবিক বাসনা চরিতার্থ করাই যার অন্যতম উদ্দেশ্যে-তার কথাও এই উপাখ্যানে বর্ণিত হয়েছে। নানা ঘটনা পরম্পরায় হিমুকে কেন্দ্র করে উপন্যাসের কাহিনি এগিয়েছে সাবলীলভাবে। হিমু-সিরিজের অন্য উপন্যাসগুলোর মতোই এই উপন্যাসটিও হিমু-ভক্তদের আলোড়িত করবে।
ভূমিকাঃ আমার কিছু পাঠক আছেন, যারা হিমু-বিষয়ক রচনাগুলি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করেন। এই উপন্যাসটির ক্ষেত্রে তারা যেন সে রকম কিছু না ভাবেন। এখানে গল্পকার হিসাবে আমি নেহায়েত এই গল্প ফেঁদেছি। ধর্ম ও বিজ্ঞান নিয়ে তুলনামূলক আলোচনায় যাই নি। সেরকম ইচ্ছা আমি জটিল প্রবন্ধই লিখব। হিমু রচনায় হাত দেব না। হিমু-বিষয়ক প্রতিটি লেখাতেই আমি এই ভুবনের রহস্যময়তার দিকে ইঙ্গিত করেছি। তার বেশি কিছু না। আমি নিজে জগতের রহস্যময়তা দেখে প্রতিনিয়ত অভিভূত হই। আমি চাই, আমার পাঠকরাও অভিভূত হোক।